কাঙ্ক্ষিত হারে রাজস্ব আয় করতে পারছে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর); খেলাপি ঋণের কারণে ব্যাংকিং খাতে ফিরছে না স্থিতিশীলতা। অন্যদিকে বৈদেশিক সহায়তা ও ঋণের মাত্রা কমছে; উল্টো বাড়ছে ঋণ পরিশোধের
বিস্তারিত
দেশের জাতীয় বাজেট বাস্তবায়ন একই জায়গায় আটকে আছে। প্রতি অর্থবছরেই বিশাল আকারের বাজেট দেওয়া হয়। বছরের শেষ দিকে একবার সংশোধন করা হয়। কিন্তু অর্থবছর শেষে দেখা যায়, বাজেটের আকার ছোট
রপ্তানিকারকদের নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে বৈদেশিক মুদ্রা ও টাকা সোয়াপ সুবিধা চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে রপ্তানিকারকরা তাদের রপ্তানি আয়ের বৈদেশিক মুদ্রা (ডলার, ইউরো ইত্যাদি) না ভাঙিয়ে তার বিপরীতে
আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের ষষ্ঠ কিস্তির অর্থ ছাড় পেতে বাংলাদেশকে যেসব শর্ত দিয়েছিল সংস্থাটি, সেই সবের মধ্যে রাজস্ব আহরণের শর্ত পূরণ হয়নি। এ ছাড়া খেলাপি ঋণ কমানোর প্রতিশ্রুতি থাকলেও
বিশ্ববাজারে আকরিক লোহার দাম সামান্য হ্রাস পেয়েছে। বিশেষ করে চীনের চাহিদা কমে যাওয়া ও মজুত বৃদ্ধির কারণে দাম কমেছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তির আশায় সপ্তাহ ও মাসজুড়ে