বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির প্রধান ভূমিকায় ছিলেন তৎকালীন গভর্নর ড. আতিউর রহমান। এর সহযোগী হিসেবে কাজ করেছেন ভারতীয় নাগরিক। রিজার্ভ থেকে ওই অর্থ সরানোর পর এ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ ডাটা ও
পতিত আওয়ামী লীগ সরকার দুর্নীতি ও দেশের অর্থনীতির বাস্তব চিত্র আড়াল করে ফুলিয়ে ফাপিয়ে অর্থনীতির অনেক সূচক স্ফীত করে দেখিয়েছে। এর ওপর ভিত্তি করে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের তালিকায়
অনিয়ম দুর্নীতি, প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে ব্যাংকিং নিয়মাচার ভেঙে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে ‘বেক্সিমকো গ্রুপ’। অস্তিত্বহীন প্রতিষ্ঠানের ঋণের অর্থ ঢুকিয়েছে নিজেদের হিসাবে। গ্রুপটি তাদের স্বার্থ
ব্যাংকের আর্থিক ভিত্তি বোঝা যায় সেটার মূলধন কাঠামো থেকে। যে ব্যাংকের মূলধন কাঠামো যত ভাল, সেই ব্যাংকের আর্থিক ভিত্তিও তত শক্তিশালী। এই সূচকেও সবচেয়ে তলানিতে রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী, জনতা, অগ্রণী ও
একটি ব্যাংক ঋণের কত অংশ বড় গ্রাহকদের দিতে পারবে, তার সীমা দেওয়া আছে। রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী, জনতা, অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংক বছরের পর বছর সেই সীমা লঙ্ঘন করে বড় গ্রাহকদের অনুকূলে
গত তিন মাসে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা এসেছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে। এরপরেই রয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতের অবস্থান। বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) এমন তথ্য দিয়েছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট
উন্নয়ন কর্মকা- বন্ধ থাকায় গত দুই মাসে সরকারের ব্যাংকঋণের চাহিদা কমেছে। বর্তমানে ব্যাংকগুলো থেকে সরকার যে ঋণ নিচ্ছে, তার সিংহভাগই আগের ঋণ পরিশোধে ব্যবহার করছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে দেখা
ফের খরচ বাড়ছে মোবাইলে কথা বলা ও ইন্টারনেট ব্যবহারে। এবার এই সেবার ওপর ৩ শতাংশ সম্পূরক কর বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যা সরকারের পক্ষ থেকে অনুমোদনও দেওয়া হয়েছে। যেকোনো সময়
ব্যাংকিং খাতে প্রকৃত খেলাপি ঋণ ৬ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে বলে মনে করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এজন্য ব্যাংকগুলোতে অডিট হচ্ছে। অডিটের পর খেলাপি ঋণের প্রকৃত চিত্র বের হয়ে আসবে। গতকাল
দেশের শেয়ারবাজারে হযবরল পরিস্থিতি বিরাজ করছে। জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর অর্থনৈতিক সূচকগুলো ঘুরে দাঁড়ালেও শেয়ারবাজারে তার কোনো প্রভাব পড়েনি। বিনিয়োগকারী, স্টক ব্রোকার, মার্চেন্ট ব্যাংকারসহ সব স্টেকহোল্ডারের মধ্যে আস্থার সংকট সৃষ্টি