আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে জাতীয় নির্বাচন চায় বিএনপি। দাবি আদায়ে ‘সর্বদলীয় জনমত’ গঠনের লক্ষ্যে শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত দলগুলোর পাশাপাশি ডান, বাম, ইসলামি ছাড়াও ছোটবড়, নতুন-পুরোনো সব
আবারও ঘোলাটে হয়ে উঠছে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি। নির্বাচন, সংস্কার ও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ ইস্যুতে অস্থির হয়ে উঠেছে রাজনৈতিক অঙ্গন। নির্বাচন, সংস্কার এবং গণহত্যা-ফ্যাসিবাদে জড়িতদের বিচার ও নিষিদ্ধকরণ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর
আওয়ামী লীগের কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন তা জানিয়েছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, কেউ দীর্ঘদিন রাজনীতি করেনি অথবা আওয়ামী লীগের আমলেও হয়তো একসময় আওয়ামী লীগ
শেখ হাসিনার ভুল সিদ্ধান্ত, চরম দাম্ভিকতা এবং ক্ষমতালোভী স্বৈরশাসনের কারণে আওয়ামী লীগ ধ্বংসের মুখে। তার কর্মের কারণে ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে দেশ ছাড়তে বাধ্য হন। একই সঙ্গে আওয়ামী লীগকেও পলাতক
খালেদা জিয়ার এই দেশে ফেরা গণতন্ত্রকে আরও সহজ করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে বরণ করতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে সন্ধ্যায় যৌথ সভা ডেকেছে বৃহত্তর রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। শনিবার দুপুরে দলটির পক্ষ থেকে দেওয়া এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা
পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নেওয়া ২০টি উন্নয়ন প্রকল্প থেকে বাদ যাচ্ছে শেখ পরিবার ও আওয়ামী লীগ নেতাদের নাম। এর অধিকাংশই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শেখ হাসিনার নামে নিয়েছিল
জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের দলীয় গণসংযোগ চলাকালীন পিরোজপুর জেলায় গত ১৫ দিনে (১১ থেকে ২৫ এপ্রিল) দলটিতে যোগ দিয়েছেন সনাতন ধর্মের ৭২ নারী ও পুরুষ। তারা পিরোজপুর সদর ও ইন্দুরকানী উপজেলার
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আজকে সমাবেশ থেকে দাবি করছি, অবিলম্বে যেসব সংস্কারে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছে, তা সামনে নিয়ে আসেন এবং দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করেন। যেগুলো একমত
‘কিংস পার্টি’ হিসাবে পরিচিত রাজনৈতিক দলগুলো এখন বিলীনের পথে। তাদের উত্থান রাজসিক হলেও পতন হয়েছে স্বাভাবিক গতিতে। ‘ওয়ান-ইলেভেন’-এর (২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি) পর দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের