চলতি বছর দেড় লাখ মেট্রিক টন টিএসপি সার আনতে তিউনিশিয়ার সাথে সমঝোতা স্মারক ও চুক্তি সই হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার তিউনিশিয়ার রাজধানী তিউনিসে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) এবং তিউনিশিয়ান কেমিক্যাল
দেশের ক্রমবর্ধমান জ্বালানি চাহিদা মেটাতে জরুরি ভিত্তিতে স্পট মার্কেট থেকে আরো এক কার্গো লিকুইডিফাইড ন্যাচারাল গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করা হচ্ছে। সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে জাপানি প্রতিষ্ঠান মেসার্স জেইআরএ কো: ইনকরপোরেশন থেকে
কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কৃষিবিদ ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের ১৭ কোটি মানুষের খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তায় সকল কৃষিবিদ নিরলসভাবে কাজ করে যাবে।
গত ২০২১-২২ অর্থবছরে বাজেট বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়েছে ৮৬ দশমিক ৩৭ শতাংশ। শেষ তিন মাসে পূর্ববর্তী ৯ মাসের প্রায় সমান বাজেট বাস্তবায়ন হয়েছে। অর্থ বিভাগ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (আরএডিপি) কমছে বৈদেশিক সহায়তার অংশ। তবে সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে কাটছাঁট হচ্ছে না। উন্নয়ন সহযোগীদের দেওয়া নানা শর্তের কারণে বৈদেশিক সহায়তা কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সম্প্রতি সংশোধিত
দেশে বর্তমানে ডালের বার্ষিক চাহিদা প্রায় ২৬ লাখ টন। সেখানে উৎপাদন হচ্ছে মাত্র ১০ লাখ টন। অতিরিক্ত চাহিদা পূরণে প্রতি বছর বিদেশ থেকে বিভিন্ন পদের প্রায় ১৩-১৪ লাখ টন ডাল
চিনি শিল্প, বায়োমাস বিদ্যুৎ উৎপাদন ও প্রিপেইড গ্যাস মিটার শিল্পসহ বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি খাতে বিনিয়োগ করতে চায় জাপান। জাপান ব্যাংক ফর ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশনের (জেবিক) গভর্নর নবুমিতসু হায়াশি বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি)
ডলার সংকট ও এলসি (ঋণপত্র) জটিলতার প্রভাব পড়েছে ফল আমদানিতে। আমদানিকারকরা বলছেন, স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় ফল আমদানি অর্ধেকেরও নিচে নেমেছে। পাশাপাশি আমদানি খরচ অনেক বেড়েছে। ফলে আপেল, কমলা, আনারসহ বিদেশ
বিদেশি উৎস থেকে বাংলাদেশের ঋণ নেওয়ার পরিমাণ বাড়ছে। গত বছর শেষে এই ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে প্রায় ৯ হাজার ৩৮০ কোটি ডলার। যা এক বছর আগেও ছিল ৯ হাজার ১৪৩ কোটি
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে সাড়ে তিন বছরে ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ পাবে বাংলাদেশ। তবে এক্ষেত্রে ঋণের বিপরীতে মোটা দাগে শর্তপূরণ করতে হবে। মূল শর্তগুলোর মধ্যে রয়েছে- রাজস্ব আহরণ