ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য দেশীয় দুই প্রতিষ্ঠান থেকে ১ কোটি ৬০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কিনবে সরকার। এতে মোট খরচ হবে ২৭৬ কোটি ৬৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
করোনা মহামারির পর যুক্ত হয়েছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও ডলার সংকট। এতে নানা সংকটে কেটেছে দেশের শিল্প খাত। এ ছাড়া বিশ্বের মতো দেশের সার্বিক অর্থনীতিতেও এর প্রভাব পড়েছে। এজন্য শিল্পের চাকা
উদ্বেগজনক হলেও সত্যি, দেশের ব্যাংক খাতে আদায়-অযোগ্য মন্দমানের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ও হার দিন দিন বাড়ছে। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতেই এর আধিক্য বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ব্যাংক খাতে গত বছর এই
বিদেশি উৎস থেকে সরকারের ঋণগ্রহণের পরিমাণ দিন দিন বাড়ছেই। শুধু সর্বশেষ সাড়ে সাত বছরেই বাংলাদেশের সার্বিক বিদেশি ঋণ সোয়া দুই গুণের বেশি বেড়ে ৯৩.৮ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে। শতকরা হিসাবে
বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহারের জন্য কয়লা আমদানিতে সরকারি, বেসরকারি ও যৌথ উদ্যোগের বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর মধ্যে সই করা বিদ্যমান চুক্তিগুলো বিশ্লেষণ করতে একটি পর্যালোচনা কমিটি গঠন করেছে সরকার। কমিটির নেতৃত্বে রয়েছে বিদ্যুৎ
বাংলাদেশে ডলার সঙ্কটের মধ্যে ইতিবাচক ধারায় ফিরেছে রেমিট্যান্স প্রবাহ। চলতি মাসের প্রথম ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১০৫ কোটি ১৭ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। আজ রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সংকট মেটাতে রূপপুর পারমাণবিক, রামপাল এবং পায়রার মতো বড় বড় বেশ কিছু জ্বালানি প্রকল্প শুরু করেছিল সরকার। তখন আশা করা হয়েছিল, এসব প্রকল্প চালু হয়ে গেলে দেশে বিদ্যুতের
বিদেশি ঋণ পরিশোধে ক্রমেই চাপ বাড়ছে। গত কয়েক বছরে উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে নেওয়া কঠিন শর্তের ঋণ এ চাপ বাড়িয়ে দিয়েছে। সামনে আরও বাড়বে। কারণ আগামী তিন বছরে ঋণ পরিশোধের
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ইস্যু করা বিভিন্ন মূল্যমানের নোট ছাপাতে বছরে গড়ে খরচ হচ্ছে ৪০০ কোটি টাকা। কোনো কোনো বছর এ খাতে খরচ ৫০০ কোটি টাকার কাছাকাছি চলে যাচ্ছে। এর বাইরেও
দেশের পুঁজিবাজারে কোনোভাবেই ফিরছে না বিনিয়োগকারীদের আস্থা। এতে শেয়ারবাজার থেকে অনেকেই বের হয়ে যাচ্ছেন। নতুন কোনো কোম্পানির শেয়ার ক্রয় করার পরিবর্তে বিক্রি করছেন বেশি। বর্তমান পরিস্থিতিতে নতুন কোনো বিনিয়োগকারীর দেখা