পৃথিবীর মানুষ দুই ভাগে বিভক্ত। নারী ও পুরুষ। এটি আল্লাহ তায়ালার হেকমতের নিগূঢ় রহস্য। বাহ্যিক দৃষ্টিতে আমরা একে অপরকে পরস্পরের পরিপূরক হিসেবে দেখি। পুরুষ যেমন একা একা চলতে পারে না,
মানুষ তার মানবিক গুণ হিসেবে যেকোনো কাজের প্রাপ্তিতে তৃপ্ত ও সন্তুষ্ট হয়। আর অপ্রাপ্তিতে অতৃপ্ত ও অসন্তুষ্ট হয়। মানুষ সুনিশ্চিত ও তাৎক্ষণিক প্রাপ্তিতে বিশ্বাস করে। তাই আমরা এখানে এমন কিছু
আল-মাসজিদুল আকসা। যাকে আল কুদস, বাইতুল মাকদিস বা বাইতুল মুকাদ্দাসও বলা হয়। প্রায় ১৪ হেক্টর জায়গাজুড়ে বিস্তৃত আল-আকসা কমপ্লেক্স একক কোনো স্থাপনা নয়। চার দেয়ালবেষ্টিত এ কমপ্লেক্সে মসজিদ, মিনার মেহরাব
এক দিকে স্বয়ং আল্লাহ নিজে সরাসরি মানুষের প্রতিটি গতিবিধি এবং চিন্তা ও কল্পনা সম্পর্কে অবহিত। অপর দিকে প্রত্যেক মানুষের জন্য দু’জন ফেরেশতা নিয়োজিত আছেন যারা তার প্রত্যেকটি তৎপরতা লিপিবদ্ধ করছেন।
ঈমানের পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হলো সালাত। কুরআনের ৮২ জায়গায় সালাতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। কোথাও উল্লেখ করা হয়েছে- সালাত তরককারী সম্পর্কে কঠিন হুঁশিয়ারি আবার কোথাও উল্লেখ করা হয়েছে সালাতের
মানবজাতির চারিত্রিক কিছু গুণ রয়েছে ইতিবাচক, আর কিছু রয়েছে নেতিবাচক। আর নেতিবাচকের অন্যতম একটি হলো দম্ভ বা অহঙ্কার। যা ইতিবাচক গুণ বিনয়ের বিপরীত এক দুঃস্বভাব। আর এই বিনয় যেমন মানুষকে
আল-কুরআন। মানবজীবনের সংবিধান। হক-বাতিলের মধ্যে পার্থক্য সৃষ্টিকারী। দোজাহানে সফলতার চাবিকাঠি। পবিত্র কুরআনের বহু জায়গায় আল্লাহ তায়ালা সুনিপুণভাবে তাঁর নিজ সত্তার পরিচয় তুলে ধরেছেন। যেমন- আয়াতুল কুরসি, সূরা হাশরের শেষ তিন
ইসলাম এমন একটি বিধান যা আল্লাহ তায়ালা পূর্ণাঙ্গরূপে মহানবী হজরত মুহাম্মদ সা:-এর মাধ্যমে স্থায়ী করে দিলেন। যাতে কোনোরূপ যোগ-বিয়োগ করার সুযোগ নেই। আল্লাহ তায়ালা বলেন- ‘আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের
এ পৃথিবীতে কারো চলার পথ কুসুমাস্তীর্ণ ও সহজ নয়। ছাত্র-শিক্ষক শ্রমিক মজুর চাকরিজীবী সবাইকে প্রতিনিয়ত মেহনত করে জীবনযুদ্ধে এগিয়ে চলতে হয়। চেষ্টা-প্রচেষ্টার পাশাপাশি এ বন্ধুর পথ অতিক্রমে দয়াময় আল্লাহর সাহায্যের
ইসলামী সংস্কৃতি : দুনিয়া এ আখিরাতের সমন্বয়ে ইসলামী সংস্কৃতি একটি আদর্শিক সংস্কৃতি। ইসলাম মানবজাতির সুষ্ঠু জীবনযাপনের যে নিয়মনীতি বা বিধিব্যবস্থা প্রণয়ন করে তার ব্যবহারিক দিকগুলোকে ইসলামী সংস্কৃতি বলা হয়। অন্যভাবে