আল্লাহ তায়ালা এ পৃথিবীতে রাসূল সা:-কে প্রেরণ করেছিলেন এই দায়িত্ব দিয়ে, তিনি আল্লাহর একক ও অবিভাজ্য সার্বভৌমত্বের অধীনে সবধরনের বাতিল ব্যবস্থাকে উৎখাত করে একটি নতুন নিরাপদ পৃথিবী রচনা করবেন। আমাদের
রাসুল (সা.) বলেন, আমাকে সাতটি অঙ্গের ওপর সিজদা করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কপাল, (এবং তিনি হাত দিয়ে নাকের দিকে ইশরা করে নাককেও এর অন্তর্ভুক্ত করেন,) আর দুই হাত, দুই হাঁটু,
কুরআন মাজিদের ১১৪টি সূরার মধ্যে সূরা ইখলাস ১১২তম সূরা। এতে রয়েছে চারটি আয়াত এবং একটি রুকু। কুরআন মাজিদের ছোট সূরাগুলোর মধ্যে এর স্থান দ্বিতীয়। সূরা ইখলাস ছোট হলেও এর মধ্যে
আমাদের উচিত ছিল পৃথিবীতে নানাবিধ কাজের মাধ্যমে পরকালে মুক্তি লাভের সব উপকরণ অর্জনকে নিশ্চিত করা। সবকিছু এলোমেলো হয়ে গেলেও আমাদের সৃষ্টির মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তাবায়ন করা অতীব জরুরি। যা
আরবি হিজরি মাসগুলোর মধ্যে রবিউল আউয়াল মাস হচ্ছে তৃতীয় মাস। আরবি মাসগুলোর মধ্যে এই মাসটি বিশেষভাবে উল্লেøখযোগ্য। এ মাসকে বলা হয় মানব ইতিহাসের উজ্জ্বলতম অধ্যায়ের স্মারক। এ মাসেই সাইয়িদুল মুরসালিন,
ইসলাম মানুষের কাছে হালাল-হারাম দু’টি পদ্ধতির স্পষ্ট বিধিবিধান বাতলে দিয়েছে। মানুষ পৃথিবীতে টিকে থাকার জন্য নানারকম জীবনোপায় অবলম্বন করতে গিয়ে কেউ কোনোরকমে বেঁচে থাকার চেষ্টা করেন আবার কেউ বিলাসিতা করেন।
মক্কায় দীর্ঘদিন প্রতিকূল পরিস্থিতিতে ইসলাম প্রচারের পর অবশেষে আল্লাহ তায়ালার নির্দেশে এবং মদিনাবাসীর আমন্ত্রণে রাসূল সা: ৬২২ খ্রিষ্টাব্দে মক্কা ছেড়ে মদিনায় হিজরত করেন। মদিনায় এসে তিনি ধর্ম প্রচারকের পাশাপাশি প্রথমবারের
দৃষ্টিশক্তির সঙ্গে অন্তরের যোগসূত্র রয়েছে। কোনো কিছু চোখে দেখার পরই অন্তরে ভাবনা তৈরি হয়, দেখা জিনিসের চিত্র অঙ্কিত হয়। ভালো কিছু দেখলে মানুষের মন ভালো থাকে, বিপরীত কিছু দেখলে মন
অনেকে কারও বাসা বা অফিসে অনুমতি ছাড়াই ঢুকে যান। কারও ঘরে প্রবেশ করার আগে সালাম দেওয়া ও নিজের পরিচয় জানানোই ইসলামের শিক্ষা। নিজেদের বাড়ি ছাড়া যে কারও বাড়িতে ঢোকার জন্য
সুরা কাফ পবিত্র কোরআনের ৫০তম সুরা। এটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়। এই সুরার প্রথম সংক্ষিপ্ত অক্ষর কাফ। অবিশ্বাসীদের যে বলে পার্থিব জীবনই শেষ, পুনরুত্থান বলে কিছু নেই, এই সুরায় তার প্রতিবাদ