ইরানের মধ্যাঞ্চলে অ্যাম্বুলেন্সে ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় কমপক্ষে তিনজন নিহত হয়েছে।ইরানের সংবাদ সংস্থা ইসনা এ খবর জানিয়েছে। আজ সোমবার দেশটির বার্তা সংস্থা ইসনার বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে আল জাজিরা। নাজাফাবাদ কাউন্টির
মধ্যপ্রাচ্যের উত্তাল আকাশে এবার যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিমানের গর্জন, ইরান-ইসরায়েলের রক্তঝরা সংঘাতে অবশেষে সরাসরি যুদ্ধের ময়দানে ট্রাম্প প্রশাসন। স্থানীয় সময় শনিবার (২১ জুন) মধ্যরাতে ইসরায়েলের সঙ্গে কাঁধ মিলিয়ে ইরানের ৩টি উচ্চ-নিরাপত্তা সম্পন্ন
ইসরায়েলের উপকূলীয় শহর তেল আবিবসহ অন্তত তিনটি এলাকায় আঘাত হেনেছে ইরানের একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র।এতে অন্তত ২৩ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে দেশটির পুলিশ ও উদ্ধারকারী সংস্থা। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন
ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক অভিযানকে আন্তর্জাতিক আইনের সরাসরি লঙ্ঘন বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি। তিনি বলেন, ‘এই হামলার মাধ্যমে জাতিসংঘ সনদ ও এনপিটির মতো গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালানোর পর পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় দফায় দফায় ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করছে ইরান। ইসরায়েলি গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, সর্বশেষ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় প্রাথমিকভাবে আনুমানিক ৩০টি রকেট ছোড়া হয়েছে বলে
ইরানে মার্কিন হামলার পর পুরো মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা ক্রমেই বাড়ছে। এ ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রের ওপর খেপেছে ইরানের মিত্ররা। তারা এখন যে কোনো সময়ে মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ঘাঁটিতে হামলা চালাতে পারে
ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের বোমারু বিমান হামলার পর দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ‘এখনই ইরানকে শান্তি স্থাপন করতে হবে। তা না হলে ভবিষ্যতে আরও বড় ধরনের সামরিক অভিযান চালানো
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বক্তব্যের পর ইরান তাদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। ইরানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার সংস্থার উপ-রাজনৈতিক পরিচালক হাসান আবেদিনি সরাসরি টেলিভিশনে দেওয়া বক্তব্যে জানান, ইরান ‘আগেই’ তিনটি পরমাণু স্থাপনাকে খালি করে
ইরানের তিনটি প্রধান পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী। আজ রবিবার দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বাংলাদেশ সময় সকাল পৌন ৬টার দিকে এ তথ্য জানিয়েছেন। এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার তথ্য নিশ্চিত করেছে
ইরান-ইসরাইলের চলমান সংঘাতের মধ্যেই একটি বিস্ফোরক মন্তব্য করে আলোচনার কেন্দ্রে এসেছেন জাতিসংঘের মার্কিন দূত ডরোথি শিয়া। শুক্রবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে দেওয়া এক বক্তৃতায় অনিচ্ছাকৃতভাবে তিনি বলে ফেলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যে বিশৃঙ্খলতা, সন্ত্রাস