শীতের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে মানুষ তাদের জীবনযাত্রায় অনেক পরিবর্তন আনতে শুরু করে । এই ঋতুতে মানুষ ঠাণ্ডা থেকে রক্ষা পেতে তাদের খাদ্যাভাস, পোশাক এবং জীবনযাত্রায় প্রায়ই পরিবর্তন করে। ঋতু পরিবর্তনের
রক্তে হিমোগ্লোবিনের প্রয়োজনীয়তা অনেক। হিমোগ্লোবিনের মূল কাজ হলো দেহের প্রতিটি অংশে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন রক্তের মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়া। রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে অ্যানিমিয়াসহ বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা যেমন মাথা ব্যথা, শ্বাসকষ্ট,
শরীর ভালো রাখতে নজর দিতে হবে ফুসফুস সুরক্ষায়। শীতের এই সময়টা একদিকে যেমন উৎসবের আমেজ নিয়ে আসে, অন্যদিকে, শারীরিক নানা সমস্যাও তৈরি করে। শরীর সুস্থ রাখতে ফুসফুস সুস্থ রাখা খুবই
ওজন কমাতে অনেকেই দিনের পর দিন গ্রিন টি পান করেন। কেননা গ্রিন টিতে থাকে পলিফেনল, যা চর্বি জারণ বা ফ্যাট অক্সিডেশন প্রক্রিয়াকে ভালো করে। এতে থাকা ক্যাটাচিন শরীরের বিভিন্ন উপকারের
কলা শরীরের জন্য খুবই উপকারী । এতে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬, পটাশিয়াম, ফাইবারসহ একাধিক পুষ্টিগুণ থাকে। শরীরের তাৎক্ষণিক শক্তি বাড়াতেও কলার জুড়ি নেই। অনেকের মতে, অতিরিক্ত কলা খেলে ওজন বাড়ে।
ওজন কমাতে ব্যয়ামের পাশাপাশি মানতে হয় সঠিক খাদ্যাভ্যাস। এদিকে ওজন বাড়তে শুরু করলে প্রথমে পেটে মেদ বৃদ্ধি পায়। পেটের চর্বি জমলে তা থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই ব্যায়াম আর খাদ্যতালিকার দিকে
সকালের নাস্তা না করলে হয়ত ওজন কমানো সম্ভব- এমনটি ভেবে থাকেন অনেকে। তবে এটি একদমই ভুল ধারণা। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর বিপাকক্রিয়ার হার বেশি থাকায় যা খাওয়া হয় সবই
সকালের নাশতা দিনের প্রথম খাবার হিসেবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সকালের নাশতা বিপাকে সহায়তা করে ও দৈনন্দিন কার্যকলাপের জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি সরবরাহ করে। এ কারণে সকালের নাশতায় এমন কোনো খাবার রাখা উচিত
মানবদেহের জন্য ভিটামিন ডি একটি অপরিহার্য উপাদান। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যায়, ভিটামিন ডির ঘাটতি হলে অটোইমিউন ডিজঅর্ডারের ঝুঁকি বাড়ে। এমনকি ভিটামিন ডির অভাবে মাংশপেশি ও হাড় দুর্বল হয়ে পড়ে। তাই
বহু শতাব্দী ধরে আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে হলুদ দুধ।এটি আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী।উপাদান দুটির মধ্যে দুধ হলো সুষম খাদ্য। আর হলুদ হলো আয়ুর্বেদের শ্রেষ্ঠ অ্যান্টিবায়োটিক। ফলে এই