বাংলাদেশ সফরে ঢাকায় এসেছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব আমনা বালুচ। আজ বুধবার দুপুরে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালে তাকে স্বাগত জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দক্ষিণ এশিয়া অনুবিভাগের মহাপরিচালক ইশরাত জাহান। সফরের অংশ হিসেবে
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপি নেতারা। দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল আজ বুধবার দুপুর ১২টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায়
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে জামায়াতে ইসলামী বগুড়ায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার দুটিসহ সাতটি আসনে তাদের প্রার্থী ঘোষণা করেছে। প্রার্থীরা সামাজিক, রাজনৈতিকসহ বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে সক্রিয় রয়েছেন। তবে খালেদা জিয়ার
আওয়ামী লীগের ভেতরে বড় পরিবর্তনের প্রস্তুতি চলছে। এমনই একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ভারতীয় গণমাধ্যম আনন্দবাজার। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভবিষ্যতে শেখ হাসিনা নেতৃত্বে নাও থাকতে পারেন। এ নিয়ে দলে নতুন
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বুধবার (১৬ এপ্রিল) বৈঠক করবে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় দুপুর ১২টায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল)
ভবিষ্যতে জোটবদ্ধ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করবে না বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। তবে সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোকে আসন ছাড় দেবে। কমপক্ষে ৮০ থেকে ১০০টি আসন ছেড়ে দেওয়ার চিন্তাভাবনা চলছে। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন করতে পারলে প্রথম ১৮ মাসে বিএনপি ১ কোটি কর্মসংস্থান বা চাকরির ব্যবস্থা করবে। সম্প্রতি বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) আয়োজনে ‘বিনিয়োগ সম্মেলনে’
মূল দল গোছানোর পাশাপাশি পেশাজীবী সংগঠনগুলোকে আরও শক্তিশালী করতে চায় বিএনপি। সম্মেলনে কাউন্সিলরদের সরাসরি ভোটের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নেতৃত্ব নির্বাচনকে প্রাধান্য দিচ্ছে বিএনপির হাইকমান্ড। কেন্দ্র থেকে তৃণমূলে এই চর্চা অব্যাহত
চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচনের দাবি জানিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, ‘আপনাদের প্রতি শ্রদ্ধা আছে, ভালোবাসা আছে, সেটা নষ্ট করবেন না। বিএনপিকে রাস্তায় নেওয়ার আগে নির্বাচন দিন।
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবিতে এখনো অনড় বিএনপি। দলটি এই দাবির পক্ষে যুগপৎ আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর সমর্থন পাচ্ছে। এখন ডান ও বামপন্থী আরো গুরুত্বপূর্ণ দলের সমর্থন