সরকারের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করার জন্য ছাত্র প্রতিনিধিদের এখন সরকার থেকে পদত্যাগ করা দরকার বলে মন্তব্য করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর। সোমবার (০৭ এপ্রিল) রাত
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে ধোঁয়াশা না কাটলেও প্রকাশ্যে কিংবা গোপনে ভোটকেন্দ্রিক তৎপরতা শুরু করেছে বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল। এক্ষেত্রে অন্যদের চেয়ে প্রস্তুতিতে অনেকটাই এগিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। অন্যরা মাঠ গোছানোর
‘ডিসেম্বর থেকে আগামী বছর জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে’ প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার প্রতি আস্থা রাখতে পারছে না দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক সংগঠন। নির্বাচন কবে অনুষ্ঠিত হবে,
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে ইস্যুভিত্তিক, জনজীবন ঘনিষ্ঠ ও যথার্থ অংশগ্রহণমূলক করার লক্ষ্যে মাঠে নামতে চায় বিএনপি। এজন্য দলটি আগেই নিজ থেকে না নেমে সমমনা দলগুলোর মাধ্যমে কর্মসূচি শুরু করতে
বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে একযুগ পর রাজনৈতিক সংলাপ হতে যাচ্ছে চলতি মাসে। ২০১২ সালের পর দুই দেশের মধ্যে আর কোনো সংলাপ হয়নি। উভয় পক্ষ এবার দীর্ঘদিন পর ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক কৌশল
কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত সর্বত্র সুবিধাবাদী আর হাইব্রিড নেতা-কর্মীদের অপতৎপরতায় ত্যক্তবিরক্ত বিএনপি। গত সাত মাসে তিন সহস্রাধিক নেতা-কর্মীর পদ স্থগিত ও দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। আর কোনো কোনো তৃণমূল
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘নির্বাচন নিয়ে বিভিন্ন ধোঁয়াশা তৈরি করা হচ্ছে; ডিসেম্বর না জুন না মার্চ, একেক সময় এককটা কথা। এটা তো শেখ হাসিনার কিছু কথা-বার্তার
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা নিশ্চয়ইলক্ষ করেছেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় কিছু নতুন নতুন কুতুব আবির্ভূত হয়েছে। তারা বাংলাদেশকে কোথায় নিয়ে যেতে চায় আমি জানি না। তাদের ভাষা, বাক্য,
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, জুলাই অভ্যুত্থানে পালিয়ে গিয়ে ভারতে অবস্থানকারী শেখ হাসিনা জোর করে, রায় দিয়ে, রাইফেল দিয়ে ইতিহাস পরিবর্তন করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু পারেননি। সোমবার
মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দুই দিনের দলীয় কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। আজ সোমবার (২৪ মার্চ) এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। পরে