মঙ্গলবার, ০৮:৫১ পূর্বাহ্ন, ১৯ অগাস্ট ২০২৫, ৪ঠা ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
নোটিশ :
মানব সেবায় নিয়োজিত অলাভজনক সেবা প্রদানকারী সংবাদ তথ্য প্রতিষ্ঠান।
শিরোনাম :
গৌরনদীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০২৫ উদ্বোধন গৃহযুদ্ধের মাঝেই মিয়ানমারে নির্বাচন, কী চাইছে জান্তা? ডাকসু নির্বাচনে পূর্ণাঙ্গ প্যানেল তৈরি করা হয়েছে: উমামা ফাতেমা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আশরাফুজ্জামানের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগে মামলার আবেদন হত্যা মামলায় ৫ দিনের রিমান্ডে মাই টিভির চেয়ারম্যান সাথী এস এম মনিরুজ্জামান মনির বাউরগাতী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি নির্বাচিত সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণের শুনানি শুরু ২৪ আগস্ট ১৮ বছর আগে বরখাস্ত হওয়া ৩২৮ কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ নতুন বিতর্কের মুখে জুলাই শহীদদের ফ্ল্যাট প্রকল্প জুলাই হত্যাযজ্ঞ : শেখ হাসিনা-কামালের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

যুক্তরাজ্য থেকে ইসরাইলে ইহুদি অভিবাসন বেড়েছে ৪০ ভাগ

সময়ের কণ্ঠধ্বনি ডেস্ক:
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ, ২০২৪
  • ৫৬ বার পঠিত

ব্রিটিশ ইহুদিদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান হারে ‘আলিয়ার’ আগ্রহ বেড়েছে বলে দাবি করেছে ইসরাইল। আগ্রহের প্রেক্ষাপটে পাঁচ বছরের মধ্যে প্রথম আলিয়া মেলার আয়োজনও করেছে লন্ডন।

আলিয়া মেলায় ইসরাইলের আলিয়া অ্যান্ড ইন্টিগ্রেশনবিষয়ক মন্ত্রী ওফির সোফার, যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত ইসরাইলের রাষ্ট্রদূত জিপি হটোভলি এবং জিওশ অ্যাজেন্সির প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। অংশগ্রহণকারীরা ইসরাইলে অভিবাসন সুযোগ এবং একীভূত হওয়ার সহায়তা সম্পর্কে তথ্য লাভ করেন।

জেরুসালেম পোস্টের খবরে বলা হয়, সোফার অংশগ্রহণকারীদের স্বাগত জানিয়ে বলেন, “‘সোর্ডস অব আয়রন’ যুদ্ধ শুরুর পর আমরা ইসরাইলে অভিবাসনে আগ্রহ বৃদ্ধি দেখতে পাচ্ছি। আর পাঁচ বছরের মধ্যেই এই প্রথম আমরা লন্ডনে মেলার আয়োজন করছি। সংহতি প্রকাশ করে অভিবাসন করার এবং যুদ্ধের সময় ইসরাইলের প্রতি সমর্থন প্রকাশের আগ্রহ প্রকাশ করার জন্য অনেক ইহুদির সাথে সাক্ষাত করতে পেরে খুশি।”

ওই মন্ত্রী নতুন অভিবাসীদের সহায়তা করার ইসরাইলের প্রতিশ্রুতির কথা তুলে ধরে বলেন, আমরা অভিবাসনকে উৎসাহিত করছি, অভিবাসনের সর্বোত্তম উপায় হলো হিব্রু ভাষা শিক্ষা করা, নেগেভ ও গ্যালিলিতে ভাড়া সহায়তা করার, চাকরি প্রদান করার, ছাত্রদের জন্য কর্মসূচি রয়েছে আমাদের।

ইসরাইল বলছে, ২০২৪ সালের শুরু থেকে ব্রিটেন থেকে ইসরাইলে অভিবাসন বেড়েছে ৪০ ভাগ।

ইসরাইলের ‘প্রত্যাবাসন আইন’ অনুযায়ী ইহুদি এবং ইহুদিদের বংশধরদের ইসরাইলে যাওয়ার এবং নাগরিকত্ব লাভ করার অধিকার রয়েছে। যে ব্যবস্থার মাধ্যমে তা করা হয় তা ‘আলিয়া’ নামে পরিচিত। এটি হলো ইসরাইলে ইহুদি জনসংখ্যা বাড়ানোর একটি ব্যবস্থা।

তবে ১৯৪৮ সালের ‘নাকবা’র সময় কিংবা এরপর বাড়িঘর হারানো বা ছাড়তে বাধ্য হওয়া ফিলিস্তিনিদের একই অধিকার দেয়া হয় না। ওই সময় বাস্তুচ্যুত লোকদের বিরাট অংশ আর কখনো ইসরাইলে ফিরতে পারেনি কিংবা তাদের ভিটামাটি দেখার সুযোগ লাভ করেনি, নাগরিকত্ব পাওয়া তো দূরের কথা।

সূত্র : মিডল ইস্ট মনিটর

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2021 SomoyerKonthodhoni
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com