সোমবার, ০৬:৫৩ অপরাহ্ন, ১৮ অগাস্ট ২০২৫, ৩রা ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
নোটিশ :
মানব সেবায় নিয়োজিত অলাভজনক সেবা প্রদানকারী সংবাদ তথ্য প্রতিষ্ঠান।
শিরোনাম :
গৃহযুদ্ধের মাঝেই মিয়ানমারে নির্বাচন, কী চাইছে জান্তা? ডাকসু নির্বাচনে পূর্ণাঙ্গ প্যানেল তৈরি করা হয়েছে: উমামা ফাতেমা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আশরাফুজ্জামানের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগে মামলার আবেদন হত্যা মামলায় ৫ দিনের রিমান্ডে মাই টিভির চেয়ারম্যান সাথী এস এম মনিরুজ্জামান মনির বাউরগাতী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি নির্বাচিত সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণের শুনানি শুরু ২৪ আগস্ট ১৮ বছর আগে বরখাস্ত হওয়া ৩২৮ কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ নতুন বিতর্কের মুখে জুলাই শহীদদের ফ্ল্যাট প্রকল্প জুলাই হত্যাযজ্ঞ : শেখ হাসিনা-কামালের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ ডিবির হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৮ বছর আগে বরখাস্ত হওয়া ৩২৮ কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

সময়ের কণ্ঠধ্বনি ডেস্ক:
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫
  • ৩ বার পঠিত

১৮ বছর আগে বরখাস্ত হওয়া ৩২৮ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। আজ সোমবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের সইয়ের পর ১৭ পৃষ্ঠার এ পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়েছে।

রায়ে বলা হয়, ১৮ বছর আগে বরখাস্ত হওয়া ৩২৮ জনের মধ্যে তিনজন এরই মধ্যে মারা গেছেন। এ তিনজনের পরিবারের প্রাপ্য সুবিধা আইন অনুযায়ী দিতে হবে। একই সঙ্গে বাকি সব প্রাপ্য সুযোগ-সুবিধাও ফিরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

আপিল বিভাগ পর্যবেক্ষণে বলেছেন, নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে করা আপিলটি স্বাধীন ও সার্বভৌম ক্ষমতার ওপর অসাংবিধানিক হস্তক্ষেপের শিকার হয়েছিল।

উল্লেখ্য, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর জোট সরকারের সময়ে এ ৩২৮ জন নির্বাচন কর্মকর্তাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। তবে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ২০০৭ সালের ৩ সেপ্টেম্বর তাদের চাকরি বাতিল করা হয়।

২০২২ সালের ১ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে করা আপিল ও চারটি পৃথক রিভিউ আবেদনের শুনানি শেষে, প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ এ রায় দেন।

ওই দিনই ৩২৮ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহালের জন্য ইসিকেও দেওয়া ট্রাইব্যুনালের রায় বাতিল করা হয়েছিল। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে গত বছর বরখাস্ত কর্মকর্তাদের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টে একটি আপিল এবং চারটি রিভিউ পিটিশন দাখিল করা হয়েছিল।

এর আগে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১০ সালের ২৫ জুন আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালতের বিচারপতি ট্রাইব্যুনালের রায় স্থগিত করে আদালতে নিয়মিত লিভ টু আপিল করতে বলেন। এরপর ২০১০ সালের ১২ ডিসেম্বর, তৎকালীন প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চ, চেম্বার জজ আদালতের আদেশ বহাল রেখে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে সরকারের করা লিভ টু আপিল মঞ্জুর করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2021 SomoyerKonthodhoni
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com