আগামী মার্চ মাসের তৃতীয় সপ্তাহ থেকে শুরু হচ্ছে রমজান মাস। পবিত্র এ মাসকে কেন্দ্র করে ভোজ্যতেল, আটা, ময়দা, ডাল, ছোলা, চিনি, পেঁয়াজ, খেজুরের মতো অনেক ভোগ্যপণ্যের চাহিদা আগেভাগেই কয়েকগুণ বেড়ে
বাংলাদেশের জন্য ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণের অনুমোদন দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফ। সোমবার বাংলাদেশ সময় রাত ৯টায় যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে আইএমএফের নির্বাহী বোর্ডের সভায় ওই ঋণের অনুরোধটি অনুমোদন করা
বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, নির্বাহী আদেশে সরকারের বিদ্যুৎ ও গ্যাসে দাম বাড়ানোর ক্ষমতা থাকলেও বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের কর্মকাণ্ডে পরিবর্তন আসবে না। বাংলাদেশে গ্যাস
চলতি জানুয়ারি মাসের প্রথম ২৭ দিনে ১৬৭ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশীরা। দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১০৭ টাকা ধরে) যার পরিমাণ প্রায় ১৮ হাজার কোটি টাকা। সোমবার (৩০
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বোর্ড, বাংলাদেশের ঋণের অনুরোধ অনুমোদন করতে, নীতিগতভাবে সম্মত হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। অর্থ মন্ত্রণালয়ের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আজ সোমবার আইএমএফ বাংলাদেশের জন্য ঋণ অনুমোদন
পণ্য জাহাজীকরণের চার মাসের মধ্যে রপ্তানি আয় দেশে আনার (প্রত্যাবাসন) নিয়ম রয়েছে। এ নিয়ম মেনে নির্দিষ্ট পরিমাণ পণ্য রপ্তানির বিপরীতে যে পরিমাণ অর্থ দেশে আসার কথা, অনেক ক্ষেত্রেই তার ব্যত্যয়
আমাদের অর্থনীতির চালিকাশক্তি কৃষি। কৃষক বাঁচলে দেশ বাঁচবে অর্থাৎ বাংলার প্রতিটি মানুষ সুখেশান্তিতে বাঁচতে পারবে। কৃষকের জন্য কৃষি উৎপাদননির্ভরে বাংলাদেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কৃষিতে বেশ সাফল্য রয়েছে।
এবার দেশের ব্যবসায়ীদের কাউন্টার ট্রেড বা প্রতিবাণিজ্য ব্যবস্থায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম সম্পাদনের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। এ ব্যবস্থায় কোনো এলসি খোলার প্রয়োজন হবে না। বিদেশি মুদ্রায় একটি বিশেষ হিসাব (স্ক্রু অ্যাকাউন্ট) পরিচালনার
ফেব্রুয়ারি থেকে ৩১ মে পর্যন্ত সেচ মৌসুমের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। এই সময়ে প্রচণ্ড গরম পড়ে, বিদ্যুতের চাহিদা থাকে সর্বোচ্চ। জ্বালানি সংকটে পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন নিশ্চিত করা কঠিন হয়ে পড়ে।
নির্ধারিত মেয়াদে ও রেট সিডিউলে শেষ হয় না দেশের উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর সিংহভাগই। মেয়াদ বৃদ্ধির সাথে সাথে চলে আসে নতুন রেট শিডিউলের প্রশ্ন। ফলে নতুন দরের কারণে বেড়ে যাচ্ছে খরচ। তেমনি