শীতে বাতাসে ব্যাক্টেরিয়া-ভাইরাস বেড়ে যায়। ফলে সংক্রামক রোগ খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। মৌসুম বদলের এই সময়ে জ্বর, সর্দিকাশি লেগেই থাকবে। যাদের হাঁপানি আছে, তাদের কষ্ট আরো বেশি। ঠান্ডা লাগলেই শ্বাসের
শীত নামছে। গ্রামাঞ্চলে বাড়ছে শীতের তীব্রতা। এরই মধ্যে উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে টানা তিনদিন ধরে কমছে রাতের তাপমাত্রা। কুয়াশার কারণে সন্ধ্যার পর থেকে বেশ ঠান্ডা অনুভব হচ্ছে। ডিসেম্বর মাস থেকে সারা দেশে
শীতের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে মানুষ তাদের জীবনযাত্রায় অনেক পরিবর্তন আনতে শুরু করে । এই ঋতুতে মানুষ ঠাণ্ডা থেকে রক্ষা পেতে তাদের খাদ্যাভাস, পোশাক এবং জীবনযাত্রায় প্রায়ই পরিবর্তন করে। ঋতু পরিবর্তনের
রক্তে হিমোগ্লোবিনের প্রয়োজনীয়তা অনেক। হিমোগ্লোবিনের মূল কাজ হলো দেহের প্রতিটি অংশে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন রক্তের মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়া। রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে অ্যানিমিয়াসহ বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা যেমন মাথা ব্যথা, শ্বাসকষ্ট,
শরীর ভালো রাখতে নজর দিতে হবে ফুসফুস সুরক্ষায়। শীতের এই সময়টা একদিকে যেমন উৎসবের আমেজ নিয়ে আসে, অন্যদিকে, শারীরিক নানা সমস্যাও তৈরি করে। শরীর সুস্থ রাখতে ফুসফুস সুস্থ রাখা খুবই
ওজন কমাতে অনেকেই দিনের পর দিন গ্রিন টি পান করেন। কেননা গ্রিন টিতে থাকে পলিফেনল, যা চর্বি জারণ বা ফ্যাট অক্সিডেশন প্রক্রিয়াকে ভালো করে। এতে থাকা ক্যাটাচিন শরীরের বিভিন্ন উপকারের
কলা শরীরের জন্য খুবই উপকারী । এতে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬, পটাশিয়াম, ফাইবারসহ একাধিক পুষ্টিগুণ থাকে। শরীরের তাৎক্ষণিক শক্তি বাড়াতেও কলার জুড়ি নেই। অনেকের মতে, অতিরিক্ত কলা খেলে ওজন বাড়ে।
ওজন কমাতে ব্যয়ামের পাশাপাশি মানতে হয় সঠিক খাদ্যাভ্যাস। এদিকে ওজন বাড়তে শুরু করলে প্রথমে পেটে মেদ বৃদ্ধি পায়। পেটের চর্বি জমলে তা থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই ব্যায়াম আর খাদ্যতালিকার দিকে
সকালের নাস্তা না করলে হয়ত ওজন কমানো সম্ভব- এমনটি ভেবে থাকেন অনেকে। তবে এটি একদমই ভুল ধারণা। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর বিপাকক্রিয়ার হার বেশি থাকায় যা খাওয়া হয় সবই
সকালের নাশতা দিনের প্রথম খাবার হিসেবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সকালের নাশতা বিপাকে সহায়তা করে ও দৈনন্দিন কার্যকলাপের জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি সরবরাহ করে। এ কারণে সকালের নাশতায় এমন কোনো খাবার রাখা উচিত