২০২৪ সালটি শুরু হলো নতুন সরকার দিয়ে। পরিচিত-অপরিচিত মুখ দিয়ে তা গঠিত। তাদের কাছে মানুষের প্রত্যাশা অনেক। প্রথম প্রত্যাশাটাই হচ্ছে মূল্যস্ফীতি রোধ। আওয়ামী লীগের নির্বাচনি ইশতেহারেও দ্রব্যমূল্য ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে আনার
গেল ৭ই জানুয়ারি বিএনপিসহ বেশ কিছু দলের দীর্ঘদিনের দাবি ‘নিরপেক্ষ সরকারের অধীন নির্বাচন’ উপেক্ষা করে সংবিধান রক্ষার মোড়কে যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো তার ফলাফল বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বাংলাদেশের আগামীর
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এমন একজন আত্মবিশ্বাসী মানুষ হিসেবে ২০২৪ সাল শুরু করেছেন, যাঁকে দেখে মনে হয় রেসলিং ম্যাচে শক্তিশালী প্রতিপক্ষকে ধরাশায়ী করে ফেলেছেন। মাত্র কয়েক সপ্তাহ আগে পুতিন ইউক্রেন
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর এখন এর ময়নাতদন্ত শুরু হয়েছে। স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন আসবে, নির্বাচনটি কেমন হলো? ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ বলছে, এই নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রের জয় হয়েছে। জনগণ হরতাল আহ্বানকারীদের প্রত্যাখ্যান করেছে।
প্রধান বিরোধী দল বিএনপিসহ নিবন্ধিত প্রায় এক-তৃতীয়াংশ রাজনৈতিক দলের বর্জনের মধ্য দিয়েই অনুষ্ঠিত হলো দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এবং তাদের মিত্র ও শরিকরা ছিলেন এ নির্বাচনের মূল
নির্বাচনের দিন কোনো ধরনের সংঘর্ষে জড়াবে না বিএনপি। ভোট বর্জনের ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে হরতালসহ আগামী দিনে ঘোষিত সব কর্মসূচি শান্তিপূর্ণভাবে পালনে সংগঠনের সর্বস্তরে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। বিএনপি সূত্রে জানা গেছে,
স্থায়ী কমিটির ৪ ঘণ্টা বৈঠকে পরিস্থিতি পর্যালোচনা – প্রচারণামূলক কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত – হরতাল থাকবে তবে সহিংসতার পক্ষপাতী নয় দলটি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন বয়কট করে হরতাল-অবরোধসহ নানা কর্মসূচি পালন
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের নৌকা মার্কার প্রার্থী ও আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে দ্বন্দ্ব-বিবাদ, সঙ্ঘাত ও সংঘর্ষ মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। দীর্ঘদিন জিইয়ে থাকা অভ্যন্তরীণ কোন্দল
বেশ কয়েক বছর ধরে ন্যাটোর সঙ্গে তুরস্কের সম্পর্ক ভালো যাচ্ছে না। বিশেষ করে রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান তুরস্কের প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর বেশকিছু ইস্যু নিয়ে ন্যাটোর সঙ্গে তুরস্কের টানাপোড়েন চলছে। ফলস্বরূপ, তুরস্ক
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর ক্ষমতাসীন জোটের আসন ভাগাভাগি নিয়ে জোটের শীর্ষ নেতারা বসলেও চূড়ান্ত সমঝোতা হয়নি। এ নিয়ে দেনদরবার আরো কয়েকদিন গড়াতে পারে। যদিও দেনদরবারের