বিশ্বমানবতার সামগ্রিক কল্যাণে রবিউল আউয়াল মাসে মহান আল্লাহ তায়ালা শান্তির বাণীবাহক ও দূতরূপে বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ সা:-কে দুনিয়ায় পাঠিয়েছিলেন। মহানবী সা: পরিবার, সমাজ ও দেশের সর্বস্তরে শান্তি, কল্যাণ ও নিরাপত্তা
হিজাব শুধু কোনো একটা পোশাকের নাম নয়, হিজাব একটি দর্শনের নাম। হেফজ, হাফেজ, হিফাজত ও হিজাব, হেফজুন একই আরবি শব্দের ভিন্ন ভিন্ন রূপ। এর মূল শব্দ হেফজ, যার অর্থ কোনো
বিশ^নবী রাসূল সা: একজন আদর্শ নেতা। মহান আল্লাহ তায়ালা মানবজাতিকে মুক্তি এবং সঠিক পথে পরিচালনার জন্য তাঁর আগমন ঘটে। এরশাদ হচ্ছে, ‘হে নবী! আমি আপনাকে পাঠিয়েছি সাক্ষী সুসংবাদদাতা ও ভীতি
মহান মালিক বড় মেহেরবান ও দয়ালু। তিনি শেষনবী হজরত রাসূলুল্লাহ সা:-এর ওপর কুরআন নাজিল করেছেন। কুরআন কারিমের মাধ্যমে তৎকালীন অন্ধকার যুগের মানুষগুলো খুঁজে পেয়েছিল আলোর পথ। আঁধার পরিণত হয় আলোয়।
ইসলাম শান্তির ধর্ম, সহানুভূতির ধর্ম। মানুষ একে অন্যের প্রতি সহযোগিতার মনোভাব ও ভালোবাসা প্রদর্শন করবে, এটি ইসলামের একটি অন্যতম আদর্শিক বিষয়। কেননা, মহান রবের পক্ষ থেকে যে অপরিসীম নিয়ামত আমরা
আজ মানব জাতির পিয়ারে নবী হযরত মুহম্মদ (সাঃ) এর জন্মদিন। পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী। এমন খুশির আনন্দের এবং মহা পবিত্র দিনে আল্লাহর হাবীবের শানে আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস। আল্লাহ তুমি কবুল
পৃথিবীর ভূপৃষ্ঠ যত বড় নায়ক-মহানায়ক, সমাজ সংস্কারক, দোর্দণ্ড প্রতাপশালী বিপ্লবী-মহাবিপ্লবীদের ভার ধারণ করেছে তাদের মধ্যে পৃথিবী তার সর্বাঙ্গে একমাত্র যে মহামানবের স্পর্শকে অনুভব করে, যার অবদান ও কীর্তিকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ
আরবি দশম হিজরি সনে বিদায় হজ অনুষ্ঠিত হয়। দশম হিজরির জিলহজ মাসের ৯ তারিখ আরাফাতের ময়দানে প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার সাহাবির সামনে নবিজি (সা.) যে বক্তব্য পেশ করেন তা
শারদীয় দুর্গাপূজায় আজ বিজয়া দশমী। পাঁচ দিনব্যাপী শারদ উৎসবের শেষ দিন বুধবার (৫ অক্টোবর)। সন্ধ্যায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের এ বছরের প্রধান ধর্মীয় এ উৎসব। দেশজুড়ে
ধর্মীয় স্বাধীনতা বলতে আমরা বুঝি, মানুষ স্বীয় ইচ্ছানুযায়ী যেকোনো ধর্ম গ্রহণ করতে পারবে অথবা যেকোনো আকিদাভুক্ত হতে পারবে। অনুরূপভাবে সে কোনো ধর্ম বা আকিদা গ্রহণ না করেও থাকতে পারবে। অর্থাৎ