দিল্লি সফররত পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, উন্নয়ন ও অগ্রগতির স্বার্থে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও শান্তি বজায় রাখা প্রয়োজন। বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) দিল্লির সরদার প্যাটেল
ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেছেন, ‘বাংলাদেশের নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয়নি। তারপরও বাংলাদেশের সাথে বিভিন্ন ইস্যুতে কাজ করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। বিশেষ করে, জলবায়ু বিষয়ে কাজ চলমান থাকবে।’ রোববার
ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠক করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী। আজ রবিবার সকালে সচিবালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে সাবের
ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) আগামী দিনে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়ানোর পাশপাশি জোরদার অংশীদারিত্বের মাধ্যমে বাংলাদেশের সাথে একত্রে কাজ করতে আগ্রহী। বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে তৃতীয় ইইউ ইন্দো-প্যাসিফিক মিনিস্টেরিয়াল ফোরামের সাইডলাইনে সেখানকার স্থানীয়
বাংলাদেশে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে করা মামলাগুলোর আপিল চলার সময় একটি স্বচ্ছ ও ন্যায়সম্মত আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ নিশ্চিত করার ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহবান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতর। দুদকের একটি
ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) সাম্প্রতিক সীমান্ত হত্যার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছে এবং যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে সীমান্ত সমস্যা সমাধানের আগ্রহ প্রকাশ করেছে। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা রোধে বিএসএফ ও বর্ডার
ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেছেন, তার দেশ রাখাইন রাজ্যে আরেকটি অস্ত্রবিরতির জন্য মিয়ানমারের সাথে কাজ করছে, যাতে খুব শিগগিরই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া শুরু করা যায়। আজ রোববার (২৮
জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিকরা যাতে তাদের নিজ দেশে ফিরে যেতে পারে এবং সুন্দরভাবে জীবনযাপন করতে পারে সেজন্য রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে চিন্তা করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকার দায়ের করা মামলার প্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) শুক্রবার ফিলিস্তিনের গাজায় গণহত্যা বন্ধে যে রায় দিয়েছেন, সেটাকে আমরা স্বাগত জানাই।’ যুক্তরাজ্যের হাউস অব
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে গত সোমবার (২১ জানুয়ারি) ভোরে এক বিজিবি সদস্যর নিহত হওয়ার ঘটনায় দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সম্পূর্ণ পরস্পরবিরোধী বক্তব্য সামনে এসেছে। দুই দেশের মানবাধিকার কর্মীরাই এই অসঙ্গতির