নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, আদালত কর্তৃক ঘোষিত ফেরারি আসামিরা কোনো অবস্থাতেই নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না।
আজ বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলোচনাকালে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংজ্ঞা প্রসঙ্গে তিনি উল্লেখ করেন, সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীকে এখন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আওতায় ধরা হচ্ছে।
তিনি আরও জানান, কেউ নির্বাচিত হওয়ার পরও যদি তার দাখিলকৃত হলফনামার তথ্য মিথ্যা প্রমাণিত হয়, তাহলে তার সংসদ সদস্যপদ বাতিল হবে। এছাড়া, সংসদ সদস্য প্রার্থীর জামানতের পরিমাণ ২০ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫০ হাজার টাকা করা হয়েছে।
ইসি কমিশনার বলেন, দুই প্রার্থীর ভোট সংখ্যা সমান হয়ে গেলে লটারি নয়, পুনরায় ভোট হবে। নির্বাচনী পোস্টার বাতিল করা হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়া ও এআই ব্যবহার করে আচরণবিধি ভঙ্গের কাজগুলো করা যাবে না। একজন প্রার্থী ভোটারপ্রতি সর্বোচ্চ ১০ টাকা কিংবা আসনপ্রতি সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা খরচ করতে পারবেন। অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিলের সুযোগ থাকছে না।