প্রাচীনকাল থেকে চিয়া সিড মানুষের রসনা তৃপ্ত করে আসছে। অ্যাজটেক এবং মায়ান সভ্যতার সময়ে চিয়া সিড খাবার প্রচলন ছিল বলে প্রমাণ পাওয়া যায়। ক্ষুধা মেটানোর পাশাপাশি চিয়া সিড রূপচর্চায়ও ব্যবহার
প্রকৃতিতে চারদিকে শীতের আমেজ। শীতের সকালে শিশির ভেজা ঘাস, শেষ রাতের ঠাণ্ডা বাতাস আর কুয়াশার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সবাইকে সতেজ করে তুলে। শীতের সময় ফ্লু, ঠাণ্ডাজ্বর, নিউমোনিয়াসহ নানা রোগ শরীরকে সহজেই
‘হলুদ বাটিছে হলুদ বরণী মেয়ে, হলুদের পাটা হাসিয়া গড়ায় রাঙা অনুরাগে নেয়ে। দুই হাতে ধরি কঠিন পুতারে ঘষিছে পাটার ’পরে, কাচের চুড়ি যে রিনিক-ঝিনিকি নাচিছে খুশীর ভরে।‘ কবি জসীমউদ্দীনের কবিতায়
রাস্তা-ঘাটে, টং দোকানে বা বাসে-ট্রেনে প্লাস্টিকের কাপে বা গ্লাসে চা, কফি খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে গেছে আগের চেয়ে বেশি পরিমাণে। চটপটি-ফুচকার মতো অস্বাস্থ্যকর খাবারও হরদম খাওয়া হচ্ছে প্লাস্টিকের পাত্রে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন
রান্নার অন্যতম উপাদান হলুদ। মসলাটি ঐতিহ্যবাহী ওষুধের একটি প্রধান উপাদান হিসেবেও ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এর প্রাথমিক সক্রিয় যৌগগুলোর মধ্যে একটি হলো কারকিউমিন। হলুদের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য এই মসলাকে স্বাস্থ্যকর
একটা বয়সের পর চামড়া শিথিল হয়ে পড়ে। ত্বকের টানটান ভাবও চলে যায়। তার অন্যতম একটি কারণ হল ত্বকে কোলাজেনের পরিমাণ কমতে থাকা। ত্বক পরিচর্যায় কোলাজেন প্রোটিনের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাইরের
ডায়েটের হাজারো ফর্মুলা মেনেও ওজন কমার নাম নেই। এদিকে জিমে যাওয়ার মতো সুযোগ বা ইচ্ছে কোনোটাই নেই। তাই বলে কি ওজন কমানো যাবেনা? অবশ্যই যাবে৷ তবে ভরসাটুকু জাপানি এক পদ্ধতির
আবহাওয়া এখন অনেকটাই ঠান্ডা। বিশেষ করে রাতের দিকে ভালো ঠান্ডা পড়ছে। আর এ কারণে এরই মধ্যে সর্দিকাশি, জ্বরে ভুগছেন অনেকেই। শীত আসতেই নানা সংক্রমণ জাঁকিয়ে বসতে শুরু করে শরীরে। আর
ফুলকপি যেমন আমাদের দেশে বেশ জনপ্রিয় তেমনি ব্রকোলিও কমবেশি সবাই চেনে। সামনে শীত আসছে। তাই এসব সবজির চাহিদা থাকবে তুঙ্গে। ধীরে ধীরে বাজারেও আসতে শুরু করেছে শীতের এই সবজিগুলো। তবে
খেতে বসে প্রতি লোকমার সঙ্গে এক কামড় কাঁচা মরিচ। ভাবলেই যেন জিভে পানি এসে যায়। এমনকি পুরি-সিঙারার মতো ফাস্টফুড জাতীয় খাবারের সঙ্গেও কাঁচা মরিচ আর পেঁয়াজ ছাড়া অনেকের চলেই না।