বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ২০০১-২০০৬ সাল বিভীষিকাময় পরিস্থিতির কারণে সব সময় চিহ্নিত হয়ে থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে ও তথ্য প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। সোমবার সন্ধ্যায় সজীব
পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণার চার দিনের মাথায় জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ৩২ নেতার পদ স্থগিত করা হয়। গত ১৫ সেপ্টেম্বর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সিদ্ধান্তে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়। এই এক সিদ্ধান্তের
কয়েক মাস ধরে যুগপৎ আন্দোলনের ক্ষেত্র প্রস্তুতের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বিএনপি। বিশেষ করে ২৪ মে থেকে ৩ আগস্ট পর্যন্ত দলটি প্রথম দফায় ২২টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ করে। ওই সময়
জাতিসংঘ অধিবেশনে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্র সফরে থাকা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৪ অক্টোবর দেশে ফিরবেন। তার দেশে ফেরার অপেক্ষায় রয়েছে কতকগুলো দলীয় সিদ্ধান্ত। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অভ্যন্তরীণ কোন্দলকে
সরকার পতন ও নির্বাচনকালীন নিরেপক্ষ সরকারের দাবিতে যুগপৎ আন্দোলনে যাওয়ার লক্ষ্যে শরীকদের সঙ্গে আবারও সংলাপে বসতে যাচ্ছে বিএনপি। আজ রোববার দুপুর ২টা থেকে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দ্বিতীয় দফা এই
জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি বলেছেন, চলমান সহিংস রাজনীতি আগামী জাতীয় নির্বাচনের জন্য অশনি সংকেত। সহিংসতার মাধ্যমে জোর জবরদস্তির একটি নির্বাচন হবে, সরকারি দল থেকে এমন ম্যাসেজ (বার্তা)
রাজনৈতিকভাবে ২০২৩ সাল বিবেচিত হচ্ছে নির্বাচনী বছর হিসেবে। ধারণা করা হচ্ছে, তিন মাস পরে শুরু হতে যাওয়া এই বছরটির বাঁকে বাঁকে ধূমায়িত হতে পারে রাজনৈতিক টানাপড়েনের ঘনঘটা। রাজনীতির মাঠে কর্মসূচিমুখর
বিএনপি বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানানোর ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে এমন অভিযোগ করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, ক্ষমতায় থাকতে তারা দেশের কল্যাণে একটি কাজ করতে পারেনি।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বাংলার মাটিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ছাড়া কোনো নির্বাচন হতে দেয়া হবে না। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া বিএনপি কোনো নির্বাচনে যাবে না।’ তিনি বলেন, ‘দলীয়
শাসকদল আওয়ামী লীগ বিএনপির আন্দোলনকে পাত্তা না দেয়ার কৌশল নিয়েছে। এর অংশ হিসেবে বিএনপি নেতারা যেসব কাথাবার্তা বলছেন, সেটিকে হালকা করার জন্য নানা মন্তব্য ছুড়ে দিচ্ছেন। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল