আজ মতিঝিল শাপলা চত্বর এলাকায় মহাসমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী। পুলিশের পক্ষ থেকে কোনো অনুমতি পায়নি দলটি। এজন্য আরামবাগের নটরডেম কলেজের সামনের জড়ো হয়েছে হাজার হাজার জামায়াত নেতা-কর্মী।
রাজধানীতে দুই দলের সমাবেশকে কেন্দ্র করে ঢাকার প্রবেশমুখ আমিনবাজার ও আশুলিয়ার বিরুলিয়ায় পুলিশের তল্লাশি কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। তাদের চেকপোস্ট থেকে এখন পর্যন্ত এক শতাধিক ব্যক্তিকে ‘আটক’ করা হয়েছে। আজ
রাজধানীর কাকরাইলের একটি ভবনে অভিযান চালিয়ে সমাবেশে যোগ দিতে বিভিন্ন জেলা থেকে ঢাকায় আসা বিএনপির প্রায় ২০০ নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে কাকরাইলের ওই নির্মাণাধীন
রাজধানীর মতিঝিলে জামায়াত-শিবিরের হাজার হাজার নেতাকর্মী জড়ো হয়েছেন। তারা শাপলা চত্বরে সমবেত হওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ লাঠিচার্জ করে। এ সময় একজনকে আটক করা হয়। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী আজ শনিবার সকাল
রাজধানীতে আওয়ামী লীগকে ২০টি শর্তে শান্তি সমাবেশের অনুমতি দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। দুপুরে শুরু হবে এ সমাবেশ এখন মঞ্চ প্রস্তুত হচ্ছে বলে জানা গেছে। মূল আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে দুপুর
সরকারের পদত্যাগের একদফা দাবিতে বিএনপির মহাসমাবেশ আজ। নয়া পল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে এই মহাসমাবেশ সফল করতে ইতোমধ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে দলটি। সমাবেশে যোগ দিতে গত কয়েক
বিএনপির মহাসমাবেশ আজ। এতে যোগ দিতে ভোর থেকেই ছুটে আসছে নেতাকর্মীরা। নয়াপল্টনে জনতার স্রোত লক্ষ্য করা যাচ্ছে। রাতেই লোকে লোকারণ্য ছিল নয়াপল্টন এলাকা। আজ শনিবার দুপুরে নয়াপল্টন দলটির কেন্দ্রীয় অফিস
আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকে সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হলেও জামায়াতে ইসলামীকে দেওয়া হয়নি। তবে পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অনুমতি ছাড়াই শাপলা চত্বরেই মহাসমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছে দলটি। আজ
রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আওয়ামী লীগ এবং নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশের অনুমতি পেয়েছে বিএনপি। তবে সমাবেশ করার জন্য দুই দলকেই ২০টি শর্ত দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। আজ
আগামীকাল শনিবার (২৮ অক্টোবর) দেশের বড় দুটি রাজনৈতিক দলের মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এরই ধারাবাহিকতায় রাজধানীতে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) দেড় হাজার সদস্য মোতায়েন