সিরিয়ার নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে দেশটির আলাওয়ি সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের কয়েক’শ বেসামরিক নাগরিককে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, যুদ্ধ পর্যবেক্ষণকারী একটি সংস্থা সম্প্রতি এ তথ্য জানিয়েছে। ব্রিটেন-ভিত্তিক
সিরিয়ায় উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের উপকূলীয় এলাকায় বর্তমান ইসলামপন্থী অন্তর্বর্তী সরকারের নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে ক্ষমতাচ্যুত বাশার আল-আসাদ সমর্থকদের তীব্র সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষে অন্তত ১৮০ জন নিহত হয়েছে। শুক্রবার (৭ মার্চ) সকাল পর্যন্ত ঘটনাস্থলে
শান্তি আলোচনার ক্ষেত্রে রাশিয়ার চেয়ে ইউক্রেনের সঙ্গে আলোচনা করা কঠিন বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, তার কাছে মনে হচ্ছে শান্তি আলোচনায় মধ্যস্থতার ক্ষেত্রে রাশিয়ার চেয়ে ইউক্রেনকে
গাজা ভূখণ্ডে ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে আরও ৩০ মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ নিয়ে অবরুদ্ধ উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৪৮ হাজার ৪৫০ জন। গতকাল বুধবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য
গ্রিনল্যান্ড যেকোনো উপায়ে ‘দখল’ করবে যুক্তরাষ্ট্র। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৪ মার্চ) মার্কিন কংগ্রেসের একটি যৌথ অধিবেশনে এ ঘোষণা দেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে তুরস্কের বার্তা সংস্থা
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ নাইজেরিয়ায় পবিত্র রমজানে প্রকাশ্যে খাবার খাওয়ায় ২০ জন মুসলিমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। একইসঙ্গে খাবার বিক্রির দায়ে পাঁচজনকেও আটক করা হয়েছে। সোমবার (৩ মার্চ) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক
ইতিহাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল সিরিয়া। বর্তমানে এটি বিশ্ব রাজনীতিতে উত্তপ্ত কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে। সিরিয়ায় চলমান সংঘাত ও রাজনৈতিক পট পরিবর্তনে ইসরায়েল ও তুরস্কের সম্পর্ক আরও জটিল হয়ে উঠেছে। সিরিয়ার নতুন
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তা স্থগিত করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত সপ্তাহে জেলেনস্কির সঙ্গে তার বাগবিতণ্ডার জের ধরে এবার এই সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি। হোয়াইট হাউসের একজন কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন। রয়টার্স
পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের গুজরাট শহরে বন্দুকধারীদের গুলিতে অন্তত ছয়জন নিহত হয়েছেন।গতকাল রবিবার শহরের মিয়ানা চাক ডিঙ্গা এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির বাগবিতণ্ডা এখন বিশ্ব রাজনীতিতে সবচেয়ে আলোচিত ইস্যু। এই পরিস্থিতিতে ইউক্রেনের পাশে দাঁড়িয়েছে ইউরোপ। যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টারমার ইউক্রেনের পক্ষ নিয়ে চার দফা কর্মসূচি