বৃহস্পতিবার, ১২:৫৫ অপরাহ্ন, ১০ জুলাই ২০২৫, ২৬শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
নোটিশ :
মানব সেবায় নিয়োজিত অলাভজনক সেবা প্রদানকারী সংবাদ তথ্য প্রতিষ্ঠান।
শিরোনাম :
লন্ডনে “ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে তারেক রহমান শীর্ষক” আলোচনা সভায় জহির উদ্দিন স্বপন শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে চার্জ গঠন বিষয়ে আদেশ আজ দেশে এখনও নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ হয়নি: ফয়জুল করীম ‘নিঃশর্ত ক্ষমা’ চাইছেন এনবিআরের কর্মকর্তারা হাসিনার গুলির নির্দেশ: ফাঁস হওয়া অডিও যাচাইয়ের পদ্ধতি প্রকাশ করল বিবিসি লোহিত সাগরে হামলায় কার্গো জাহাজ ডুবে নিহত ৪, নিখোঁজ ১৫ যুক্তরাষ্ট্রে গ্রিন কার্ডধারীরা আইন লঙ্ঘন করলে বৈধতা বাতিল কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি আজ বৃহস্পতিবার পরীক্ষা স্থগিত যুক্তরাষ্ট্রে গ্রিন কার্ডধারীদের দীর্ঘ অপেক্ষা ও অনিশ্চয়তা, সংখ্যা ১ কোটি ১৩ লাখ মিথ্যা তথ্যের জালে নতুন প্রজন্ম!

পুলিশ অফিসার যখন জনপ্রিয় মডেল ও বক্সার

অনলাইন ডেস্কঃ
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ২৮০ বার পঠিত

একের মধ্যে তিনি যেন সব। একাধারে তিনি একজন পুলিশ, সুপার মডেল, বক্সার ও বাইকার। বিশ্বের লাখ লাখ মানুষের অনুপ্রেরণা হলেন একশা হাংমা সুব্বা। ২১ বছর বয়সী এই পুলিশ অফিসার পেশায় একজন সুপার মডেল ও বক্সার।

ঝড়ের গতিতে বাইকও চালান তিনি। নারী হিসেবে কোনো কাজকেই তিনি অবহেলা করেননি, বরং পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নিজেকে ছোট করে না দেখে পুরুষের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলতে ছোট থেকেই নিজেকে এভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন সুব্বা।

সিকিমের রুম্বুক গ্রামে সুব্বার জন্ম হয়। তার বাবা একজন কৃষক। তার একজন বড় ভাই ও ছোট এক বোন আছে। ছোটবেলা থেকেই স্থানীয় বক্সিং ক্লাসে যোগদান করতে তিনি। এরপর একজন প্রফেশনাল বক্সারও বনে যান তিনি। একসময় তিনি টেলিভিশন রিয়েলিটি শো ‘এমটিভি সুপার মডেল অব দ্য ইয়ার’এ প্রবেশের স্বপ্ন দেখতেন।

তার ‘স্বপ্ন দেখার সাহস’ এর পেছনের মূল কাণ্ডারি ছিলেন বাবা। যিনি বিশ্বাস করতেন, তার মেয়েকে থামানো উচিত হবে না। তারা বাবা ব্রুট জানান, তিনিই মেয়েকে ফিটনেস ধরে রাখার ভালো মাধ্যম হিসেবে বক্সিং শিখতে বলেছিলেন। এক সময় মেয়ের আগ্রহ দেখে খুবই খুশি হন বাবা। খুব শীঘ্রই একশা জাতীয় স্তরে বক্সিংয়ে নিজ রাজ্যের প্রতিনিধিত্ব করেন।

১৯ বছর বয়সে স্নাতক পাস করার সময় তিনি চাকরি করার সিদ্ধান্ত নেন। তখন পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ছিলেন তার বড় ভাই। পরিবারের দায়িত্ব নিতে তিনি সিকিমের পুলিশ বাহিনীতে যোগ দেন। এজন্য তাকে কঠিন পরিস্থিতিতে ১৪ মাসের প্রশিক্ষণ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়।

একশা হাংমা সুব্বা বলেন, ‘আমি কখনো নারী হিসেবে পিছিয়ে থাকতে চাইনি। এ পর্যন্ত আমি যা যা অর্জন করেছি সবই আমার পরিশ্রমের ফল। আর তাই সব নারীরই মানসিক ও শারীরিকভাবে শক্তিশালী হওয়া জরুরি বলে আমি মনে করি।’

সূক্র: বেটার ইন্ডিয়া

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2021 SomoyerKonthodhoni
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com