বঙ্গবন্ধুর রক্তস্নাত স্বাধীন দেশের পবিত্র মাটিতে কলংকের বীজ বুনছেন মুরাদ হাসানের মত ধিকৃত ঘৃণিত ব্যক্তিরা। বঙ্গবন্ধু কন্যাকে ধন্যবাদ মুরাদ হাসানের মত বিকৃত মস্তিস্কের ব্যক্তিকে পদত্যাগের নির্দেশ দেয়ার জন্য।
তবে খুশি হতাম যদি তাকে মন্ত্রীত্ব থেকে অপসারণ করা হত। আশ্চর্য হই, এমন একটি দায়িত্বশীল পদে থেকে ডা. মুরাদ হাসান কিভাবে এমন অশ্লীল অরুচিকর নোংরা কথাবার্তা বলতে পারেন? “জ্বী ভাইয়া, আসছি ভাইয়া, মাহীকে নিয়ে দুই মিনিটের মধ্যে নামছি ভাইয়া!”– নেশাখোর অভিনেতা ইমনের কথার ধরনে মনে হয়েছে মুরাদ হাসানের জুতা পরা পায়ে প্রতিদিন সে কয়েক ডজন চুমু খায়। যদিও ঘটনা দু’বছর আগের, তবুও বিষয়টি যেহেতু সামনে এসেছে, মাহী কিন্তু মুরাদ হাসানের ফোন ধরেনি। ইমনের ফোনেই মাহীর সাথে কথা বলেছেন মুরাদ।
একজন সুশিক্ষিত চিকিৎসক এবং গুরুত্বপূর্ণ পদের প্রতিমন্ত্রীর মুখের ভাষা এত বাজে হতে পারে কল্পনা করা যায়না। তাকে মন্ত্রীত্ব থেকে সরিয়ে দিলে হবেনা। একজন নারীকে বিশ্রী ভাষায় আক্রমণ, শারীরিক মিলনের জন্য জোরজবরদস্তির মত ইঙ্গিত এবং মেন্টালি অ্যাবিউজ করার জন্য তাকে আইনের আওতায় নিয়ে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া হোক। জননেত্রীর কাছে কোটি কোটি মানুষের এ-ই প্রত্যাশা। জননেত্রীর কাছে প্রত্যাশা মুরাদ হাসানের মত চরিত্র স্খলনকারীদের মাথা ভেঙে দিন। যাতে করে ভবিষ্যতে যেন আর কোনো মুরাদ হাসানের নোংরা কদর্য চেহারা জাতিকে দেখতে না হয়। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।
লেখক, সাংবাদিক মিলি সুলতানা, নিউইয়র্ক