ঢাকায় আগামী ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশে চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে আসার কোনো পরিকল্পনা নেই বিএনপির। দলটির নীতি-নির্ধারণী ফোরামে এ বিষয়ে কখনো কোনো আলোচনাও হয়নি বলে জানা গেছে। নেতারা বলছেন, ঢাকার
কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে রাজশাহীতে বিএনপির গণসমাবেশের মূল আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়েছে। বেলা ২টায় সমাবেশ শুরু হওয়ার কথা থাকলেও নির্ধারিত সময়ের সাড়ে তিন ঘণ্টা আগ থেকে সমাবেশ শুরু হয়েছে। শনিবার সকাল সাড়ে
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা তাদের নতুন কমিটি ঘোষণা করেছে। এতে ২০২৩-২০২৫ কার্যকালের জন্য নায়েবে আমির, সেক্রেটারি জেনারেল, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ ও কর্মপরিষদের নাম ঘোষণা করা
বিভাগীয় গণসমাবেশ কর্মসূচি দিয়ে বাংলাদেশে বিএনপির রাজনীতি নতুন করে আলোচনায় এসেছে। চট্টগ্রাম থেকে যে বিভাগীয় গণসমাবেশ কর্মসূচি বিএনপি শুরু করে সেটি শেষ হবে ঢাকায় ১০ ডিসেম্বর সমাবেশের মধ্য দিয়ে। বিএনপির
সমাবেশের নামে বিএনপি যদি কোন ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করে তাহলে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা জনগণকে সাথে নিয়ে সমুচিত জবাব দেবে বলে জানিয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেছেন, বিএনপির সমাবেশে লাখ লাখ লোক আসছে দেখে এখন গায়েবি মামলা দেয়া হচ্ছে, কথা বললেই মামলা দেয়া হচ্ছে। শুক্রবার (২ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ১০ ডিসেম্বর বিএনপির জনসভায় বেগম খালেদা জিয়ার যাওয়া না যাওয়ার আলোচনা অবাস্তব ও এটি উদ্ভট অলীক চিন্তা।
১০ ডিসেম্বরকে কেন্দ্র করে বিএনপি আগুন সন্ত্রাস শুরু করেছে বলে অভিযোগ করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। ১০ ডিসেম্বর নগরীর ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা সতর্ক পাহারায় থাকবে বলেও
আগামী ১০ ডিসেম্বর বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এ সমাবেশের ভেন্যু বা স্থান নির্বাচন নিয়ে বড় দুই দলের মধ্যে শুরু হয়ে গেছে বাকযুদ্ধ। বিএনপি অনঢ় নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে
গত ০৫ নভেম্বর বিএনপি আয়োজিত বরিশাল বিভাগীয় গণসমাবেশে যোগদানের উদ্দেশ্যে গৌরনদী উপজেলাধীন মাহিলাড়া বাজার এলাকায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী জনাব ইশরাক হোসেনের গাড়ী বহরে হামলা হয়। পরবর্তীতে