বাংলাদেশ ব্যাংকের সোমবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আমদানি ব্যয় বিপুল পরিমাণে বেড়ে যাওয়ায় অর্থবছরে দেশে ১৮ দশমিক ৭০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার চলতি হিসেবের ভারসাম্যে বা ব্যালেন্স অব পেমেন্ট (বিওপি)
জুলাই মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৯ কোটি ৬৯ লাখ মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ অর্থ। প্রবাসী বাংলাদেশীদের পাঠানো এ অর্থের পরিমাণ ডলারের বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা। সোমবার
বাংলাদেশ ব্যাংকের নানা পদক্ষেপে আমদানি খরচে কিছুটা লাগাম টানা গেলেও তা আশানুরূপ নয়। কারণ বাংলাদেশের প্রতি মাসে বৈদেশিক মুদ্রায় যে আয় আসছে, আমদানিতে তার চেয়ে অনেক বেশি ডলার খরচ হচ্ছে।
বাংলাদেশে সঞ্চয়পত্র বিক্রির ক্ষেত্রে নতুন নতুন নিয়ম চালু করা হয়েছে। যদিও নতুন করে সুদের হারে পরিবর্তন আনা হয়নি। নতুন নিয়ম চালু করার কয়েকটি উদ্দেশ্য রয়েছে বলে কর্মকর্তারা বলছেন। প্রথমতঃ সঞ্চয়পত্র
গত বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের মোট বৈদেশিক ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৭৯ কোটি ডলার। ওই সময়ে টাকার হিসাবে ঋণ ছিল ৭ লাখ ৭৯ হাজার কোটি টাকা। ডিসেম্বরে ডলারের বিপরীতে
দেশে বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয়ে একের পর এক পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। সমাপ্ত অর্থবছরে রফতানি আয়েও রেকর্ড প্রবৃদ্ধি হয়েছে। আবার ঈদুল আজহার কারণে চলতি মাসে প্রবাসী আয়ে চাঙ্গাভাব ফিরেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকেও
পেট্রোল পাম্পগুলোতে জ্বালানি তেল রেশনিং করা হচ্ছে, এমন খবরের মধ্যেই বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) বলছে, ডিজেল-অকটেনসহ পর্যাপ্ত জ্বালানি রয়েছে বাংলাদেশে। বিপিসি চেয়ারম্যান এ বি এম আজাদ জানিয়েছেন, আগামী ছয় মাসের
রফতানিমুখী পণ্যের কাঁচামাল আমদানির জন্য এলসি খুলছেন। এলসি খোলার সময় ব্যাংকে ডলারের দর যা ছিল, পণ্য দেশে আসার পর আমদানি ব্যয় মেটাতে ডলারের দাম বেড়ে যাচ্ছে। এক সপ্তাহ আগেও যেখানে
খোলাবাজারে (কার্ব মার্কেট) মার্কিন ডলারের মূল্য আবারো ১০৪ টাকা অতিক্রম করেছে। গতকাল এক্সচেঞ্চ হাউজভেদে প্রতি ডলার পেতে ১০৪ টাকা ৭০ পয়সা থেকে ১০৫ টাকা পর্যন্ত ব্যয় করতে হয়েছে। এদিকে ব্যাংকে
বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের সবচেয়ে বড় ধাক্কা আগামী ২০২৪ ও ২০২৬ সালে আসবে বলে জানিয়েছেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, এর মধ্যে প্রথম