যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপশ্চিমাঞ্চল ও দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলে শক্তিশালী টর্নেডো ও ভয়াবহ ঝড় আঘাত হেনেছে। এতে অন্তত ৩১ জন নিহত হয়েছেন। আজ রবিবার এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে বিবিসি। প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরান সমর্থিত ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুথিদের ওপর চূড়ান্ত হামলা চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন। এরপরেই মার্কিন বাহিনী দেশটিতে হুথিদের স্থাপনা লক্ষ্য করে মুহুর্মুহু হামলা চালিয়েছে। এতে এখন পর্যন্ত
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন নতুন করে কয়েক ডজন দেশের নাগরিকদের জন্য ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করার কথা বিবেচনা করছে। বিষয়টি সম্পর্কে অবগত সূত্র এবং রয়টার্সের দেখা একটি অভ্যন্তরীণ তালিকা এ
৪১ দেশের নাগরিকের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারে ট্রাম্প প্রশাসন।এই পদক্ষেপের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একজনের বরাতে এমনটাই দাবি করেছে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স। বার্তা সংস্থাটি জানায়, ওই মেমোতে ৪১টি দেশের
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান প্রদেশে জিম্মি করা ট্রেনের সব যাত্রীকে ৩০ ঘণ্টা পর সফলভাবে উদ্ধার করেছে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনী। এই উদ্ধার অভিযানে ৩৩ হামলাকারীর সবাই নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া সশস্ত্র গোষ্ঠীর সদস্যদের
যুক্তরাষ্ট্র থেকে নির্বাসিত কলম্বিয়ানরা কলম্বিয়ার বোগোটার এল ডোরাডো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছেছেন। ছবিটি চলতি বছরের ২৮ জানুয়ারি তোলা যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধভাবে থাকা অভিবাসীদের সম্ভাব্য গ্রেফতার ও আটকের মুখোমুখি হওয়ার পরিবর্তে নিজ থেকে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের প্রতিবাদে কানাডায় মার্কিন পণ্য বয়কটের হিড়িক পড়েছে। দেশপ্রেমের অংশ হিসেবে স্থানীয় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও সাধারণ জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে মার্কিন পণ্য বর্জন শুরু করেছে, যা দুই দেশের
পাকিস্তানের বেলুচিস্তানে ছিনতাই হওয়া সেই ট্রেন থেকে নিরাপত্তা বাহিনীর বিশেষ অভিযানে অন্তত ১০০ জিম্মিকে উদ্ধার করা হয়েছে। বিদ্রোহীদের সঙ্গে তীব্র সংঘর্ষে নিহত হয়েছে ১৬ সশস্ত্র বিদ্রোহী। এ ঘটনায় ট্রেনের চালকসহ
সৌদি আরবে যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউক্রেনের মধ্যে বৈঠকের পর কিয়েভ বলেছে, রাশিয়ার সঙ্গে তাৎক্ষণিক ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব মেনে নিতে প্রস্তুত ইউক্রেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক নীতি নিয়ে উদ্বেগের কারণে বিশ্বব্যাপী শেয়ারবাজারে বড় ধস নেমেছে। বিশেষ করে এশিয়ার শেয়ারবাজারগুলোতে বড় ধরনের বিক্রির চাপ তৈরি হয়েছে, যা যুক্তরাষ্ট্রের বাজারের পতনের ধারাবাহিকতারই অংশ।