চান্দ্র নববর্ষ ২০২২ শুরু হচ্ছে পয়লা ফেব্রুয়ারি। চীন, পূর্ব এশিয়া এবং বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় চীনা নববর্ষ উদযাপিত হচ্ছে আজ। চীনা ক্যালেন্ডার অনুযায়ী নতুন এই বর্ষ উদযাপিত হচ্ছে চীন ছাড়াও পূর্ব এশিয়ার কয়েকটি দেশে।
নববর্ষ উদযাপিত হচ্ছে খাওয়াদাওয়ার ব্যাপক আয়োজন, পাশাপাশি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা আর নতুন বছরে সৌভাগ্য কামনা করে প্রার্থনা অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে।
চীনা নববর্ষ শুরুর পেছনে রয়েছে এক পৌরাণিক কাহিনি। কী সেই গল্পগাঁথা। নববর্ষ উদযাপনের নানা অনুষ্ঠানগুলোই বা কী?
উৎসবের আচারগুলো
শীত মরশুমের সবচেয়ে ছোট দিন ২১শে ডিসেম্বরের পর দ্বিতীয়বার যখন নতুন চাঁদ ওঠে তার পরের দিন থেকে শুরু হয় উৎসবের উদযাপন। চীনের চান্দ্র ও সৌর মিশ্র ক্যালেন্ডারে এটি প্রথম অমাবস্যার পর নতুন চাঁদ ওঠার দিন।
এই তারিখটি সাধারণত পড়ে ২১শে জানুয়ারি থেকে ২০শে ফেব্রুয়ারির মধ্যে।
এটি বসন্ত উৎসব হিসাবেও পরিচিত। পুরনো বছরকে বিদায় দিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানানোর মধ্যে দিয়ে সৌভাগ্য ও সমৃদ্ধি কামনাই সাধারণত নববর্ষ উদযাপনের রীতি। চীনারা তাদের ক্যালেন্ডার ষাঁড়ের বছরকে বিদায় দিয়ে আজ বাঘের বছরকে স্বাগত জানাচ্ছে।
ব্যাঘ্র বর্ষ
চীনা বর্ষপঞ্জির রাশিচক্র অনুযায়ী ১২টি প্রাণীর সাথে প্রতিটি বছর যুক্ত থাকে।
এ বছর হল বাঘের বছর। বলা হয় এই বছর যেসব শিশু জন্মাবে তারা হবে সাহসী, শক্তপোক্ত এবং প্রতিযোগিতা-প্রিয়।
দক্ষিণ চীন এবং হংকং-যের প্রধান ভাষা ক্যান্টনিজে নববর্ষের শুভকামনা জানাতে বলা হয় “গং হেই ফ্যাট চয়”(恭喜發財), যার মানে হল “আপনার সমৃদ্ধি কামনা করছি”। ম্যান্ডারিন ভাষায় লোকে বলে “শিন নিয়ান কুয়াই লে” (新年快乐), যার সোজা অর্থ হল “হ্যাপি নিউ ইয়ার”।
হংকং থেকে শুভেচ্ছা বার্তায়-
দিদার সরদার
প্রকাশক ও সম্পাদক – সময়ের কণ্ঠধ্বনি এবং
লায়ন্স ইন্টারন্যাশনাল ক্লাব ডিরেক্টর -৩১৫ বি ১ – বাংলাদেশ, ও
আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠক(UAHR),
পরিচালক ও উপদেষ্টা জাতীয় কবি পরিষদ (জাকপ)।