বাংলাদেশের কূটনীতি পুরোনো দিনের দেয়ালঘড়ির লম্বা দোলকের মতো। ডানে-বাঁয়ে দুলতে থাকে সেটা। গত দেড় দশক সেটা দুলে একদিকে হেলে পড়ে ছিল। এখন হয়তো অন্যদিকে চলার পালা। বিগত সময়ে অনেক দেশের
‘কুইনাইন জ্বর সারাবে বটে, কিন্তু কুইনাইন সারাবে কে?’ এই প্রবাদের সারমর্মটি নির্বাচন সংস্কার কমিটি নিশ্চয়ই আমলে নিয়েই রেখেছে। কেন ‘কুইনাইন’ রূপকটি মনে রাখা দরকার? অন্তর্বর্তী সরকারের নির্বাচন সংস্কারবিশেষজ্ঞরা মূল রোগটি
একটি দেশের উন্নতি, নাকি অবনতি, অগ্রসরমান সমাজব্যবস্থা, নাকি পশ্চাদদিকে যাত্রা, মানুষের সাংস্কৃতিক মানের অগ্রগতি, নাকি নিম্নগামিতা-এসব বিষয়ের মীমাংসা বহুলাংশে নির্ভর করে সেই দেশের সুষ্ঠু বিচারব্যবস্থা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার ওপর।
সরকারি অনেক বিভাগের সংস্কারসংক্রান্ত খসড়া রিপোর্ট তৈরি শেষ হতে চলেছে। আমরা অপেক্ষায় আছি। শেষ ভালো যার, সব ভালো তার। কতটুকু ভালো হবে, সেখানেই সন্দেহ। ‘সংস্কার’ শব্দটা অনেকে সহজভাবে উচ্চারণ করেন,
বাংলাদেশের সংবিধানের অগণতান্ত্রিকতার বিষয় নিয়ে কথা বলতে গেলে প্রথমেই সামনে আসে সংবিধানের বিতর্কিত অনুচ্ছেদ ৭০। অনেকের কাছেই রাজনৈতিক দলগুলোকে স্বৈরাচারী করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করে এই অনুচ্ছেদ। সংবিধান
রাজনীতির পেন্ডুলাম বা দোলক কখনো থেমে থাকে না। আজকে যা উদ্দীপনা ও উচ্ছ্বাস এনে দেয়, কাল সেটিই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। জাস্টিন ট্রুডোর এটি জানা উচিত ছিল। কারণ, তাঁর বাবা
বাংলাদেশের সংবিধানের অগণতান্ত্রিকতার বিষয় নিয়ে কথা বলতে গেলে প্রথমেই সামনে আসে সংবিধানের বিতর্কিত অনুচ্ছেদ ৭০। অনেকের কাছেই রাজনৈতিক দলগুলোকে স্বৈরাচারী করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করে এই অনুচ্ছেদ। সংবিধান
১ জানুয়ারি বুধবার ২০২৫ আমরা ঈসাই নতুন বছরকে সম্ভাষণ করেছি। এর আগে ৩১ জানুয়ারি রাতে পুরোনো বছরকে বিদায় জানিয়েছি এবং রাত ১২টা ১ মিনিটে নতুন বছরের শুভ সূচনা প্রত্যক্ষ করেছি।
আজ পৌষ মাসের ১৩ তারিখ। দেখতে দেখতে এসে যাবে পৌষসংক্রান্তি-পিঠা-পুলির উৎসব। আনন্দে মেতে উঠবে বাংলার মানুষ। কিছু দিন আগেই উঠেছে আমাদের এক নম্বর ধানী ফসল-আমন। কৃষক নবান্ন করেছে। খবর, অগ্রহায়ণী
প্রায় প্রতিদিনই ছোট-বড় কোনো না কোনো মিল-কারখানা, প্রতিষ্ঠান বন্ধের কুখবর। ছোটখাটো খবরগুলো গণমাধ্যমে আসে না। বড়গুলোতে বন্ধের ঘোষণা দিয়ে অফিস বা কারখানার গেটে নোটিশ টাঙিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সবার দাপ্তরিক ভাষা