ভূমিকম্পে বেঁচে যাওয়া মানুষের মুখ থেকে ভয়াবহতার কথা শুনেছেন সংবাদকর্মীরা। কয়েকটি গণমাধ্যম থেকে নেওয়া হলো ভয়াল অভিজ্ঞতার বর্ণনা : দিকহারা পাখিদের মতো বিভ্রান্ত তুরস্কের মালত্য শহরে বাস করেন ২৫ বছর
বিশ শতক ও চলতি শতকে তুরস্কের বিভিন্ন অঞ্চলে ভয়াবহ যেসব ভূমিকম্প হয়েছে, এদের মাত্রা ও মৃতের সংখ্যা সংক্ষেপে এখানে তুলে ধরা হলো- অক্টোবর ২০২০ ৭ মাত্রার ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল তুরস্কের
দুর্নীতি কেলেঙ্কারি ফাঁস হওয়ার পর ইউক্রেনের সামরিক গোয়েন্দা প্রধান দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রীর স্থলাভিষিক্ত হতে যাচ্ছেন। রাশিয়ার প্রত্যাশিত হামলার আগেই এ পদে রদবদল করা হচ্ছে। রোববার একজন সিনিয়র আইনপ্রণেতা এ কথা জানান।
তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় শহর গাজিয়ানতেপে মা-বাবার সাথে থাকতেন সাংবাদিক ইয়াদ কুর্দি। সোমবার ভোরে যখন ভূমিকম্প আঘাত হানে বাড়িতেই ছিলেন তারা। তার মনে হয়েছিল, এই ভূমিকম্প মনে হয় কখনো থামবে না! আতঙ্কিত
তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় গাজিয়ানতেপে একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। সিরিয়া সীমান্ত-সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় সময় ৪:১৭টায় (জিএমটি ০১:১৭) আঘাত হানা ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭.৮। প্রাথমিকভাবে ১০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। গাজিয়ানতেপ
রুশ বাহিনীর মোকাবেলায় মিত্ররা ইউক্রেনকে যুদ্ধবিমানও দিচ্ছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী। সাম্প্রতিক সময়ে পাশ্চাত্যের নেতারা শিগগিরই যুদ্ধবিমান না দেয়ার কথা বললেও ইউক্রেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ওলেকসি রেজনিকভ রোববার সংবাদ সম্মেলনে ভিন্ন তথ্য
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভোলোদিমির জেলেনস্কিকে হত্যা করা হবে না মর্মে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ইসরাইলের সাবেক প্রধানমন্ত্রী নাফতালি বেনেত এই প্রতিশ্রুতি পেয়েছিলেন বলে ইউটিউবে পোস্ট করা এক সাক্ষাতকারে জানিয়েছেন।
পাকিস্তানের বেলুচিস্তানে পুলিশের ভ্যানে এক আত্মঘাতী বোমা হামলা হয়েছে। এ ঘটনায় দুজন নিহত হয়েছেন। একইসাথে ২৭ জন আহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে একজন পুলিশ সদস্য ও অন্যজন বেসামরিক নাগরিক। রোববার (৫
পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট পারভেজ মোশাররফ দুবাইয়ের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। তার বয়স হয়েছিল ৭৯ বছর। রোববার তার পরিবার এই খবর নিশ্চিত করেছে। পাকিস্তানের সাবেক এই স্বৈরশাসক দুবাইয়ের আমেরিকান
প্রবল ঠান্ডা আর তুষারপাতে উত্তর লেবাননের হাজার হাজার সিরীয় উদ্বাস্তুদের জীবনযাত্রা আরো দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। এখনো সেখানকার তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নিচে। উত্তর লেবাননের শহর আরসালের শরণার্থী শিবিরে প্রায় ৮০ হাজার সিরীয়