দেশের বিভিন্ন এলাকায় বন্যার কারণে ২৪ ঘণ্টায় (শুক্রবার সকাল পর্যন্ত) অন্তত পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭৩ জনে দাঁড়িয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্য অনুযায়ী, নতুন মৃতদের মধ্যে
বন্যার্তদের সাহায্য করার জন্য সিলেটে একজন ডাক্তারও নেই অভিযোগ করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সরকার শুধু উন্নয়ন উন্নয়ন করে। উন্নয়ন- কিসের উন্নয়ন। মানুষকে সাহায্য করার জন্য এখানে
সিলেটসহ দেশের উত্তরাঞ্চলে বন্যার পানি কমা অব্যাহত রয়েছে। কিন্তু নদীভাঙন তীব্র আকার ধারণ করেছে। একই সাথে বন্যাদুর্গত এলাকায় ত্রাণের জন্য চলছে হাহাকার। সরকারি ও বেসরকারিভাবে ত্রাণ বিতরণ চললেও বেশির ভাগ
বন্যার পানিতে ডুবে গেছে দেশের একটি বিরাট অঞ্চল। দিন দিন বানভাসী মানুষের সংখ্যা বাড়ছেই। বানভাসী এ মানুষেরা নানান ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যায় আক্রান্ত। তারা ডায়রিয়া, কলেরা, আমাশয়সহ নানান ধরনের পেটের পীড়া,
কুশিয়ারা নদীর ডাইক ভেঙে নতুন করে লোকালয়ে পানি ডুকছে। মঙ্গলবার রাতে উপজেলার বালিঙ্গা এলাকায় কুশিয়ারা নদীর নতুন করে দুটি স্থানে ডাইক ভেঙে গেছে। এতে শেওলা ও কুড়ারবাজার ইউনিয়নের ১০টি গ্রাম
বন্যা পরিস্থিতিতে পানিতে ডুবে, বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে, বজ্রপাত ও টিলাধসে এক সপ্তাহে সিলেট, সুনামগঞ্জ ও মৌলভীবাজারে কমপক্ষে ২০ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। প্রকৃতপক্ষে এই সংখ্যা আরো বেশি হতে পারে। তবে, দুই জেলায়
বন্যাকবলিত এলাকা সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলায় বন্যার্থদের মাঝে বিমানবাহিনীর ত্রাণ বিতরণের সময় আহত বিপ্লব মিয়া (৬০) মারা গেছেন। তিনি উপজেলার সদর ইউনিয়নের উজান তাহিরপুর গ্রামের বাসিন্দা। তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন
স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় ভিটেমাটি ছেড়ে আশপাশের আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছেন দেশের কয়েক লাখ মানুষ। কিন্তু এসব আশ্রয়কেন্দ্রে গিয়ে আরও মানবেতর জীবনযাপন করতে হচ্ছে তাদের। বেশির ভাগ আশ্রয়কেন্দ্রে পর্যাপ্ত খাবার ও বিশুদ্ধ
দেশে চলমান বন্যা পরিস্থিতির দুর্ভোগ আরো দীর্ঘ হওয়ার লক্ষণ দেখা দিয়েছে। টানা ভারী বর্ষণের সাথে ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের পানি সিলেট, সুনামগঞ্জকে ডুবিয়ে এখন নেত্রকোনা জেলাজুড়ে জেঁকে বসেছে।
উজান থেকে আসা পানি ও টানা চার দিনের বৃষ্টিপাতের কারণে বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চলের জেলা সিলেটের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। বিদ্যুৎ বিভ্রাট ও টেলিযোগাযোগ বিঘ্নিত হওয়ার কারণে সুনামগঞ্জ জেলা থেকে তেমন