বৃহস্পতিবার, ০৬:৩৮ অপরাহ্ন, ১০ জুলাই ২০২৫, ২৬শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
নোটিশ :
মানব সেবায় নিয়োজিত অলাভজনক সেবা প্রদানকারী সংবাদ তথ্য প্রতিষ্ঠান।

রিয়ালকে ৪-০ তে উড়িয়ে ফাইনালে পিএসজি

সময়ের কণ্ঠধ্বনি ডেস্ক:
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই, ২০২৫
  • ৫ বার পঠিত

রিয়াল মাদ্রিদকে ৪-০ গোলে হারিয়ে ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চলে গেছে প্যারিস সেইন্ট জার্মেই (পিএসজি)। আগামী সোমবার শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব চেলসির মুখোমুখি ফরাসি লিগ ওয়ানের ক্লাবটি।

গতকাল বুধবার রাতে মেটলাইফ স্টেডিয়ামে পিএসজির হয়ে জোড়া গোল করেন ফাবিয়ান রুইজ। একটি করে গোল করেন ওসুমানে ডেম্বেলে ও গঞ্জালো রামোস।

পিএসজির বিপক্ষে কোনো প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারেনি রিয়াল মাদ্রিদ। ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলেছে পিএসজি। ম্যাচের প্রথম ২৫ মিনিটের মধ্যে তিন গোল হজম করে রিয়াল।

শুরুটা করেছেন ফ্যাবিয়ান রুইজ। ম্যাচের ষষ্ঠ মিনিটে দেম্বেলের পাস থেকে গোল করেন এই স্প্যানিশ মিডফিল্ডার। তার তিন মিনিট পরই দেম্বেলে পিএসজিকে দ্বিতীয় গোল এনে দেন। রুডিগারের ভুলে বল পেয়ে যান দেম্বেলে। তা থেকে সহজ গোল আদায় করে নেন ফরাসি এই উইঙ্গার।

মাঝে পিএসজির কয়েকটি আক্রমণ ঠেকিয়ে দেন রিয়াল গোলরক্ষক কোর্তোয়া। তবে তাতে তেমন লাভ হয়নি। ম্যাচের ২৪তম মিনিটে আবারও স্কোরশিটে নাম তোলেন রুইজ। আশরাফ হাকিমির পাস থেকে গোল করেন তিনি। তিন গোলের লিড নিয়ে বিরতিতে যায় পিএসজি। হাফ টাইমের আগেই অনেকটা নিশ্চিত হয়ে যায় রিয়ালের বিদায়।

দ্বিতীয় হাফেও তেমন প্রতিরোধ করতে পারেনি রিয়াল মাদ্রিদ। ম্যাচের ৮৭তম মিনিটে পিএসজির চতুর্থ গোলটি করেন গনকালো রামোস। গোল করে জাতীয় দলের সতীর্থ দিয়োগো জোটার ট্রেডমার্ক সেলিব্রেশন করেন তিনি। গত ৩ জুলাই গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা যান জোটা ও তার ভাই আন্দ্রে সিলভা।

শেষ পর্যন্ত আর কোনো গোল হয়নি। ফলে ৪-০ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে পিএসজি। পিএসজি ছাড়ার পর প্রথমবার নিজের সাবেক দলের মুখোমুখি হয়ে তেমন কিছুই করতে পারেননি কিলিয়ান এমবাপ্পে। ব্রাজিলিয়ান উইঙ্গার ভিনিসিউস জুনিয়রও এই ম্যাচে ছিলেন নিজের ছায়া হয়ে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2021 SomoyerKonthodhoni
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com