মঙ্গলবার, ১০:০৮ অপরাহ্ন, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৫ই ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
নোটিশ :
মানব সেবায় নিয়োজিত অলাভজনক সেবা প্রদানকারী সংবাদ তথ্য প্রতিষ্ঠান।
শিরোনাম :
লড়াই করে বাঁচতে হবে, বঙ্গবন্ধু শিখিয়ে গেছে : পলক মৃত্যু গুজবের মধ্যেই শাজাহান-আমুর পক্ষে ট্রাইব্যুনালে আইনজীবী পান্না কথা একটাই, আইন অনুযায়ী চলেন: ডিসিদের আইন উপদেষ্টা আ. লীগের কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন, জানালেন আসিফ মাহমুদ কারও সঙ্গে স্বামী-স্ত্রীর সর্ম্পক চাই না: শামা ওবায়েদ চট্টগ্রামে হাসনাত-আরিফকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা গৌরনদীতে দু পক্ষের মধ্যে হামলা-পাল্টা হামলা, ৫টি ঘর ভাংচুর ও লুটপাট ॥ নারীসহ আহত ৫ মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের কার্যপরিধিতে যুক্ত হলো জুলাই অভ্যুত্থান যেসব বিষয় নিয়ে দ্বন্দ্ব ও বিরোধ বাড়ছে জাতীয় নাগরিক কমিটিতে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত ২০ এপ্রিলের মধ্যে শেষ করার নির্দেশ

তবুও নূপুরকে গ্রেফতার করবে না ভারতীয় পুলিশ!

সময়ের কণ্ঠধ্বনি ডেস্ক:
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ২ জুলাই, ২০২২
  • ১০৬ বার পঠিত

টেলিভিশনের এক বিতর্কসভায় মহানবী হজরত মোহাম্মদ সা:-কে নিয়ে কটূক্তির জের ধরে ভারত ও অন্য অনেক দেশে আগুন জ্বলছে বলে অভিযোগ। যার জেরে বিভিন্ন জায়গায় দায়ের হয়েছে গুচ্ছ গুচ্ছ এফআইআর। শুক্রবারই ভারতর সুপ্রিম কোর্টের ভর্ৎসনার মুখে পড়েছেন তিনি। সমালোচনার মুখে পড়েছে দিল্লি পুলিশের ভূমিকাও। তবে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপির সাময়িক বরখাস্ত হওয়া জাতীয় মুখপাত্র নূপুর শর্মাকে আদৌ গ্রেফতার করা হবে কি না তা নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছে দিল্লি পুলিশ। সূত্রের দাবি, দিল্লির পুলিশের তদন্তে নূপুর নাকি সহযোগিতা করছেন।

সূত্রের আরো দাবি, নূপুরের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ নিয়ে শুক্রবার সারা দিন ধরেই বৈঠকে বসেছেন পুলিশকর্তারা। যদিও সংবাদ সংস্থা পিটিআইয়ের কাছে দিল্লি পুলিশের ডেপুটি কমিশনার (ইন্টেলিজেন্স ফিউশন অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক অপারেশন) কেপিএস মলহোত্র জানিয়েছেন, ১৮ জুন ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪১-এ ধারায় নূপুর শর্মাকে নোটিশ পাঠানো হয়েছে। নূপুরের বিরুদ্ধে ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত দেয়া এবং সহিংসতা ছড়ানোর অভিযোগে মামলা রুজু করার পর ওই নোটিশ পাঠানো হয়েছিল। পুলিশ তার বয়ানও রেকর্ড করেছে বলে জানিয়েছেন তিনি।

তবে ওই নোটিশের পর প্রায় দু’সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও এখনো গ্রেফতার হননি নূপুর। সুপ্রিম কোর্টের কাছে নূপুরের আবেদন ছিল যে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে তার বিরুদ্ধে করা সমস্ত এফআইআর দিল্লিতে সরিয়ে আনা হোক। তবে সেই আর্জি খারিজ করে নূপুরকে তীব্র ভর্ৎসনা করেছে সুপ্রিম কোর্ট। তার লঘু মন্তব্যই ভারতে আগুন জ্বালিয়েছে বলে শুক্রবার বলেছে শীর্ষ আদালত। সেই সাথে দিল্লি পুলিশকেও ছেড়ে কথা বলেননি বিচারপতিরা। শীর্ষ আদালতের প্রশ্ন, দিল্লি পুলিশ কী করেছে? ওই টিভি বিতর্কের কী প্রয়োজন ছিল? আদালতে বিচারাধীন বিষয়ই বা কেন টিভি বিতর্কের জন্য বেছে নেয়া হলো? তিনি (নূপুর) একটি রাজনৈতিক দলের (তৎকালীন) মুখপাত্র হলেই বা কী? তিনি কি মনে করেন, আইনকে অশ্রদ্ধা করে যে কোনো মন্তব্য করতে পারেন?

সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2021 SomoyerKonthodhoni
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com