মহিমান্বিত রমজানের এক দশক গত হয়ে দ্বিতীয় দশক চলছে। যেন রমজান মুমিনদের তার বিদায়ের প্রতি মনোযোগ আকর্ষণ করছে। সে বলছে, আমি বিদায়ের পথে বহুদূর অগ্রসর হয়েছি। তোমার কি এখনো ইবাদত-বন্দেগিতে মনোযোগী হওয়ার সময়
রোজা ইসলামের পঞ্চস্তম্ভের অন্যতম। আল্লাহ মুহাম্মদ (সা.)-এর উম্মতের ওপর রমজানের রোজা ফরজ করেছেন। রোজার সুফল হলো এর মাধ্যমে তাকওয়া বা আল্লাহভীতি লাভ হয়। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা, তোমাদের ওপর রোজাকে ফরজ করা হয়েছে, যেমন ফরজ
আজ পবিত্র রমজান মাসের দ্বিতীয় জুমা। এ মাসের প্রতিটি মুহূর্ত মহান আল্লাহর অনুগ্রহে ভরপুর। আর জুমার দিন হওয়ায় এর গুরুত্ব আরো বেশি। ইসলামে জুমার দিনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত। পবিত্র কোরআনে জুমার দিন দ্রুত
রোজা হলো ইবাদতের নিয়তে সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার ও স্ত্রী সহবাস থেকে বিরত থাকা। সংযমের এই ইবাদত ইসলাম-পূর্ব অন্যান্য ধর্মেও ছিল। তবে তার ধরন ও পদ্ধতি ছিল ভিন্ন।
সিয়াম সাধনা আমাদের তাকওয়া শেখায়। তাকওয়া আল্লাহর বিশেষ নেয়ামত। এ তাকওয়ার গুণেই মানুষ রহমতপ্রাপ্ত হয়। রোজাদারের জন্য সেহরি খাওয়া ও ইফতার করা সুন্নাত। বিশেষ কিছু না পেলে সামান্য খাদ্য বা
আজ রমজানের প্রথম জুমা। বরকতময় জুমা। সওয়াবের বসন্তপ্রবাহ। জুমার দিনে সুরা কাহাফের তেলাওয়াত করা, দান-সদকা করা ও দরুদ শরিফের আমল করার কথা আছে। এ ছাড়াও দিনটির বিশেষ গুরুত্ব কোরআন হাদিসে
ইসলামের অন্যতম ফরজ বিধান জাকাত। এটি স্বাধীন, পূর্ণবয়স্ক এমন মুসলিম নর-নারী আদায় করবে, যার কাছে নিসাব পরিমাণ সম্পদ এক বছর অতিবাহিত হবে। নিসাব হলো- নিত্যদিনের প্রয়োজন পূরণ এবং নিত্য প্রয়োজনীয়
আমরা যখন রোজা রাখি, (যদি আমরা চাই) খেতে পারি, পান করতে পারি বা অন্য কোনো হারাম কাজ করতে পারি, কিন্তু আমরা তা করি না কারণ আমাদের বিশ্বাস আছে যে আল্লাহ
ইফতার ইসলামের একটি বিশেষ পরিভাষা। ভোর থেকে সারা দিন সিয়াম পালন শেষে সূর্যাস্তের পর প্রথম যে আহার গ্রহণ করা হয়, তাকে ইসলামের পরিভাষায় ‘ইফতার’ বলা হয়। যে খাদ্য বা পানীয়
সময়ের আবর্তে আবারো এসেছে ইসলামিক ক্যালেন্ডারের পবিত্রতম মাস রমজান। বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মুসলিম প্রতি বছরের মতো এবারো রমজান পালন করছেন। ইসলামের পবিত্র গ্রন্থ কুরআন নাজিল হয়েছিল এই রমজান মাসেই। এ