সোমবার, ০৯:৩১ অপরাহ্ন, ০৪ অগাস্ট ২০২৫, ২০শে শ্রাবণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
নোটিশ :
মানব সেবায় নিয়োজিত অলাভজনক সেবা প্রদানকারী সংবাদ তথ্য প্রতিষ্ঠান।
শিরোনাম :
গৌরনদীতে মাদক, বাল্য বিবাহ ও ইভটিজিং প্রতিরোধে মতবিনিময় সভা প্রতীকে সংশোধন এনে ইসিতে ফের আবেদন করল এনসিপি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি নারীর পা বিচ্ছিন্ন বাংলাদেশিরা না যাওয়ায় কলকাতায় ব্যবসায়ীদের হাজার কোটি টাকার ক্ষতি আমি এখন প্রেমে নেই : তানিয়া বৃষ্টি সিডনিতে নজিরবিহীন মিছিল, ফিলিস্তিনের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ জনস্রোত ট্রাইব্যুনালে শিক্ষার্থী ইমরানের জবানবন্দি : হাসপাতালে ‘নো ট্রিটমেন্ট নো রিলিজ’ নির্দেশ দেন শেখ হাসিনা চট্টগ্রামে সাবেক সেনাপ্রধান হারুন-অর-রশীদের মরদেহ উদ্ধার পুলিশের বিরুদ্ধে ১১ মাসে ৭৬১ মামলা, গ্রেপ্তার ৬১: টিআইবি পানি খাওয়ার নাম করে শাম্মীর বাসায় ঢোকে অপু-রিয়াদ

রমজান মাসে বিয়ে করা যাবে?

সময়ের কণ্ঠধ্বনি ডেস্ক:
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫
  • ৪৩ বার পঠিত

প্রশ্ন: রমজান মাসে বিবাহ করা ইসলামের দৃষ্টিতে কেমন? এ মাসে বিয়ে করতে ইসলামে কি নিষেধাজ্ঞামূলক কোন বিধান আছে?

উত্তর: ইসলামি শরিয়তে এমন কোনো নির্দেশনা নেই যে রমজান মাস হওয়ার কারণে বিয়ে নিষিদ্ধ কিংবা অন্য কোনো মাসে বিয়ে করতে বাধা দেয়। বরং বছরের যে কোনো সময় বিয়ে করা জায়েজ।

কিন্তু রোজাদারের জন্য ফজর থেকে সূর্যাস্ত যাওয়া পর্যন্ত সময়ে পানাহার ও স্ত্রী সহবাস করা নিষিদ্ধ। তাই যে ব্যক্তি নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা রাখে এবং রোজা নষ্টকারী বিষয়ে লিপ্ত হওয়ার আশংকা না করে তার জন্য রমজান মাসে বিয়ে করতে কোনো আপত্তি নেই।

তবে হ্যাঁ! যদি কেউ রমজানে এই ধারণা নিয়ে বিয়ে না করে যে, বিবাহের ব্যস্ততার কারণে রমজানের ইবাদতে ব্যাঘাত ঘটবে, তাহলে এ ধারণার কারণে বিয়ে পিছিয়ে নিতে পারবে।

বাহ্যতঃ দেখা যায়, যে ব্যক্তি রমজান মাসে তার দাম্পত্য জীবন শুরু করতে চায় অধিকাংশ ক্ষেত্রে দিনের বেলায় সে নতুন স্ত্রী থেকে ধৈর্য রাখতে পারে না। তাই সে হারাম কাজে লিপ্ত হওয়া ও এ মর্যাদাবান মাসের পবিত্রতা লঙ্ঘন করার আশংকা থাকে।

এভাবে সে কবিরা গুনাতে লিপ্ত হয়ে তার ওপর রোজার কাজা পালন ও বড় কাফ্‌ফারা ওয়াজিব হতে পারে। বড় কাফ্‌ফারা হলো একটি দাস আজাদ করা। দাস না পেলে দুই মাস লাগাতার রোজা রাখা। যদি রোজাও না রাখতে পারে তাহলে ৬০ জন মিসকিনকে খাওয়ানো। যদি একাধিক দিন সহবাস করে থাকে তাহলে সে দিনগুলোর সংখ্যা যত ততটি কাফ্‌ফারা আসবে।

এ জন্য আলেমদের পরামর্শ হচ্ছে যদি নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারার আশংকা করেন তাহলে তিনি যেন বিয়েটা রমজানের পরপর করেন। আর যদি এমন আশংকা না থাকে এবং অন্যান্য কারণে রমজানেই বিয়ের কাজ সম্পন্ন করতে হয় তাহলে কোনো সমস্যা নাই।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2021 SomoyerKonthodhoni
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com