হজ শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ সংকল্প বা দর্শন করা ইত্যাদি। ইসলামি পরিভাষায় হজ অর্থ বিশ্বাসীদের আদি পিতা ইবরাহিম (আ.) ও তার পুত্র ইসমাইল (আ.)-এর স্মৃতিজড়িত পবিত্র কাবাঘর, সাফা-মারওয়া পর্বত, মিনা, মুজদালিফা
একাত্তর সালের কথাটি বারবার নানাভাবে আসে, আসতেই হবে। তা ছিল কঠিন দুঃসময়। আমরা প্রত্যেকেই ভীষণ বিপদে ছিলাম। প্রতিটি দিন, প্রতিটি রাত, এমনকি মুহূর্তও ছিল আতঙ্কের। ব্যক্তিগত নিরাপত্তা নিয়েই ভাবতাম, বড়জোর
প্রধান উপদেষ্টা ক্ষুব্ধ ও হতাশ হয়ে পদত্যাগ করতে পারেন, এমন একটি খবর সম্প্রতি রাজনীতিতে বেশ উদ্বেগের জন্ম দেয়। এর পরিপ্রেক্ষিত সম্পর্কে প্রথম আলোয় প্রকাশিত খবর থেকে জানা যায়, ২২ মে উপদেষ্টা
এই সপ্তাহে যখন ডোনাল্ড ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্য সফরে বের হয়েছেন, তখন তিনি আগের চেনা জায়গাটা আর আগের মতো নেই দেখে অবাক হচ্ছেন—কারণ, এবার তিনি যে মধ্যপ্রাচ্য দেখছেন, সেটা তাঁর প্রথম প্রেসিডেন্ট
স্বাধীন বাংলাদেশে শেখ মুজিবুর রহমানের সবচেয়ে বড় ভুল ছিল ‘পাকিস্তানি’ উদ্যোক্তা বিতাড়ন। কেননা নতুন বাংলাদেশে ‘ফড়িয়া’ অনেক থাকলেও উদ্যোক্তা এ কে খান ছাড়া তেমন কেউ ছিলেন না। ফলে যে বিশাল পাটশিল্প পাকিস্তানি উদ্যোক্তারা গড়ে তুলেছিলেন, তা পিতৃহীন ‘এতিম’ শিশুতে পরিণত হয়। আওয়ামী পান্ডাদের লুটপাটের জগতে পরিণত হয়, যা প্রাতিষ্ঠানিক করেন শেখ মুজিব জাতীয়করণের মাধ্যমে।
দোহায় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস প্রখর তাপমাত্রায় মোহাম্মদ রহিম বাংলাদেশ দূতাবাসের বাইরে অন্তহীন লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন। তাঁর কপাল থেকে শ্রান্তির স্বেদবিন্দু ঝরছে। তৃষ্ণায় কণ্ঠনালি শুকিয়ে কাঠ। তবু তাঁকে প্রতীক্ষার কঠিন বাস্তবতা
গত ৩ মে, শনিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে চার দফা দাবিতে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। চার দাবির একটি দাবি হচ্ছে নারী সংস্কার কমিশন বাতিল বিষয়ে। গত ১৯ এপ্রিল কমিশন
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে একটি কবিতার পঙ্ক্তি বেশ জনপ্রিয় হয়েছিল। পঙ্ক্তিটি হলো আসাদ চৌধুরীর: ‘তোমাদের যা বলার ছিল/ বলছে কি তা বাংলাদেশ?’ কবিতাটি ছিল একাত্তরের শহীদদের উদ্দেশে। আওয়ামী লীগ সরকার
এক জোড়া মহিষকে মালিক পুকুরে গোসল করাতে নামিয়েছিলেন। হঠাৎ পুকুর থেকে জোড়া ভেঙে একটি মহিষ দৌড় দেয়। সেটা আগের দিন দুপুরের ঘটনা। সারা দিন মহিষটা এ–গ্রাম, সে–গ্রাম দৌড়ে বেড়ায়। মালিক
২০২১ সালে ভারত যখন আফগানিস্তান থেকে তাদের কূটনীতিকদের সরিয়ে নিল, তখন খুব কম বিশেষজ্ঞই ভেবেছিলেন যে তালেবান কাবুলের ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় দুই দেশের সম্পর্ক কখনো আবার চালু হবে। নব্বই দশক