বছর ঘুরে রহমত, মাগফিরাত আর নাজাতের সওগাত নিয়ে আবারো এসেছে পবিত্র মাহে রমজান। শুরু হলো সংযম সাধনার মাস। খোশ আমদেদ মাহে রমজান, আল্লাহ তাআলার অধিক থেকে অধিকতর নৈকট্য লাভের সেরা
হজরত তালহা ইবনে উবায়দুল্লাহ রা: থেকে বর্ণিত, হজরত রাসূলুল্লাহ সা: যখন নতুন চাঁদ দেখতেন, তখন এই দোয়া পড়তেন। দোয়াটি হলো- اللَّهُمَّ أهِلَّهُ عَلَيْنَا بِالأمْنِ وَالإيمانِ، وَالسَّلاَمَةِ وَالإسْلاَمِ، رَبِّي وَرَبُّكَ اللهُ
ফিলিস্তিনে অবস্থিত মুসলমানদের প্রথম কেবলাখ্যাত মসজিদুল আকসায় রমজানের প্রথম তারাবি অনুষ্ঠিত হয়েছে। উৎসবমুখর পরিবেশে এতে অংশ নেন অসংখ্য মুসল্লি। জেরুসালেম, পূর্বতীরসহ বিভিন্ন অঞ্চল থেকে তারা আগমন করেন। এদিন মসজিদ ও
গতকাল দেশের আকাশে পবিত্র রমজান মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। সে অনুযায়ী শুক্রবার থেকে রোজা রাখবেন ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা। আজ বৃহস্পতিবার রাতে প্রথম তারাবির নামাজ আদায় হবে এবং দিবাগত রাতে সেহরি খাবেন
রহমতের পয়গাম নিয়ে আসে বরকতময় রমজানুল মোবারক। এখনি শুরু হয়ে যাবে রহমতের বারিধারা। আল্লাহর প্রিয় বান্দারা রহমত, বরকত ও মাগফিরাতের বৃষ্টিতে অবগাহন করবে বলে অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছেন।
শাবান মাসের ২৯ তারিখ আজ। তাই হিজরি ১৪৪৪ সনের পবিত্র রমজান মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা এবং এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে আজ বাদ মাগরিব জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা
রমজানের রোজা ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের অন্যতম। প্রতিটি সুস্থ, মুকিম, প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ ও হায়েজ-নেফাসমুক্ত প্রাপ্তবয়স্কা নারীর ওপর রমজানের রোজা রাখা ফরজ। কুরআন মাজিদে ইরশাদ হয়েছে- ‘হে ঈমানদাররা! তোমাদের ওপর রোজা ফরজ
রমজান এলে মুসলমানদের হৃদয়ে জাগে পবিত্র শিহরণ। চার দিকে সৃষ্টি হয় স্বর্গীয় আবহ। পবিত্র রমজানে একজন রোজাদার শুধু পানাহার বর্জনেই সন্তুষ্ট থাকেন না; বরং সবরকম কটু কথা, মন্দ কাজ ও
আর কিছু দিন পরই রহমত ও বরকতের মহান বার্তা নিয়ে পশ্চিমাকাশে পবিত্র রমজানের চাঁদ উদিত হবে। অকল্পনীয় রহমত লাভের নৈসর্গিক মুহূর্তরাজির বার্তাবাহি চাঁদ দেখে মুমিনের হৃদয় আনন্দে হিল্লোলিত হবে। জান্নাতের
শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাত ‘শবে বরাত’ নামে প্রসিদ্ধ। শব্দ দুটি ফারসি ভাষা থেকে এসেছে। ‘শব’ মানে রাত, ‘বরাত’ মানে মুক্তি। আরবি শব্দ ‘বারাআতে’র অর্থও মুক্তি। তাই শবে বরাত