বুধবার, ১০:১৪ অপরাহ্ন, ১২ মার্চ ২০২৫, ২৭শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
নোটিশ :
মানব সেবায় নিয়োজিত অলাভজনক সেবা প্রদানকারী সংবাদ তথ্য প্রতিষ্ঠান।
শিরোনাম :
গৌরনদীতে জামায়াতের ইফতার মাহফিল শিশু আছিয়া ধর্ষণের প্রতিবাদে গৌরনদীতে মহিলা দলের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ শাপলা চত্বর ম্যাসাকার, হাসিনা-বেনজিরসহ ৫ জনের নামে পরোয়ানা জারি হাবীবুল্লাহ বাহারের উপাধ্যক্ষকে হত্যার রহস্য উদঘাটন, গ্রেপ্তার ২ শাপলা চত্ত্বরে গণহত্যা : হাসিনা-ইমরান এইচ সরকারসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা অবৈধ অভিবাসীদের জন্য ‘সেলফ ডিপোর্টেশন’ অ্যাপ চালু করল যুক্তরাষ্ট্র মাগুরায় শিশু ধর্ষণ মামলার আসামিদের ডিএনএ সংগ্রহ স্ত্রীর লাশ হাসপাতালে রেখে পালাল স্বামী চাচা ডেকে সাবেক প্রতিমন্ত্রী এনামুরকে বিয়ে করেন ফরিদা ৫ দফা দাবি আদায়ে চিকিৎসকদের মহাসমাবেশ

লাগামহীন নিত্যপণ্যের দামে নাভিশ্বাস নিম্ন ও মধ্যবিত্তের

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২২
  • ২০৭ বার পঠিত

মূল্যবৃদ্ধি: নিম্ন আয়ের মানুষের ভিড় বাড়ছে সস্তা পণ্যের বাজার আর টিসিবির ট্রাকের পেছনে। লাগামহীন নিত্যপণ্যের দামে এখন রীতিমত নাভিশ্বাস নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষের। বেড়েই চলেছে নিত্যপণ্যের দাম। যাদের সীমিত আয় তারা বলছেন সংসার চালাতে রীতিমত হিমসিম খাচ্ছেন তারা।

টিসিবির তথ্য বলছে আরেক দাফা দাম বেড়েছে সয়াবিন, পাম অয়েল, মাঝারী চাল, আলু ও পেঁয়াজের মতো সাতটি নিত্যপণ্যের। এছাড়া মাঘের শেষেও নাগালে আসেনি শীতের সবজি। সেই সাথে অধিকাংশ মাছই এখন নিম্নবিত্তের নাগালের বাইরে।

বাংলাদেশে গত মাস দুয়েক ধরে নিত্যপণ্যের দাম বেড়েই চলেছে। চাল-ডাল-ভোজ্যতেল-পেঁয়াজের দাম কয়েক দফা বেড়েছে। এর মধ্যে গত সপ্তাহে বেড়েছে মসুর ডালের দাম। চলতি সপ্তাহেই আরেক দফা বেড়েছে সয়াবিনের দাম।

নতুন নির্ধারিত দাম অনুযায়ী এখন খোলা সয়াবিনের দাম লিটারে ১৪৩ টাকা, বোতলজাত সয়াবিন তেল এক লিটার ১৬৮টাকা।

খাদ্যপণ্যের এই দাম বৃদ্ধিতে নিম্ন আয়ের মানুষের জীবনে কেমন প্রভাব পড়েছে – তা বোঝা যায় যখন দেখা যায় ঢাকায় বিভিন্ন এলাকায় টিসিবির ট্রাকের পেছনে ভিড় করছেন বহু মানুষ। আর এই ভিড় প্রতিদিনই বাড়ছে। কারণ টিসিবি ট্রাকে করে সরকার ভর্তুকি দিয়ে বাজারের চেয়ে কম দামে পণ্য বেচে। ভর্তুকি দেয়া দামে চাল-ডাল-আটা-চিনি-তেল কিনতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকছেন বহু মানুষ।

এদিকে, মাঘের শেষে এসেও সহনীয় পর্যায়ে আসেনি সবজির দাম। মূলার কেজি এখনও ৪০ টাকা। ফুলকপি-বাঁধাকপির প্রতিটি বিক্রি হচ্ছে ৪০-৫০ টাকায়। এছাড়া শীম ৪০-৫০, বেগুন ৮০, করোনা ১০০ আর ভেণ্ডি বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা কেজিতে।

সবজির মতো এখন মাছের বাজারও চড়া। ফলে তেলাপিয়া, পাঙ্গাস আর চাষের কৈ ছাড়া অধিকাংশ মাছই এখন নিম্নবিত্তের নাগালের বাইরে। ভোক্তারা বলছেন, পণ্যমূল্যের লাগাম টানতে বাজার মনিটরিং হওয়া উচিত।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2021 SomoyerKonthodhoni
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com