বুধবার, ১২:২৪ পূর্বাহ্ন, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৬ই ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
নোটিশ :
মানব সেবায় নিয়োজিত অলাভজনক সেবা প্রদানকারী সংবাদ তথ্য প্রতিষ্ঠান।
শিরোনাম :
লড়াই করে বাঁচতে হবে, বঙ্গবন্ধু শিখিয়ে গেছে : পলক মৃত্যু গুজবের মধ্যেই শাজাহান-আমুর পক্ষে ট্রাইব্যুনালে আইনজীবী পান্না কথা একটাই, আইন অনুযায়ী চলেন: ডিসিদের আইন উপদেষ্টা আ. লীগের কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন, জানালেন আসিফ মাহমুদ কারও সঙ্গে স্বামী-স্ত্রীর সর্ম্পক চাই না: শামা ওবায়েদ চট্টগ্রামে হাসনাত-আরিফকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা গৌরনদীতে দু পক্ষের মধ্যে হামলা-পাল্টা হামলা, ৫টি ঘর ভাংচুর ও লুটপাট ॥ নারীসহ আহত ৫ মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের কার্যপরিধিতে যুক্ত হলো জুলাই অভ্যুত্থান যেসব বিষয় নিয়ে দ্বন্দ্ব ও বিরোধ বাড়ছে জাতীয় নাগরিক কমিটিতে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত ২০ এপ্রিলের মধ্যে শেষ করার নির্দেশ

পি কে হালদারের দুই নারী সহযোগী গ্রেফতার

সময়ের কণ্ঠধ্বনি ডেস্ক:
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ২৪ আগস্ট, ২০২২
  • ১১৬ বার পঠিত

দেশত্যাগের চেষ্টার সময় পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স লিমিটেড কোম্পানির প্রায় দুই শ’ কোটি টাকা আত্মসাতকারী পি কে হালদারের প্রতারক দুই নারী সহযোগীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)।

বুধবার সকালে গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন র‍্যাবের লিগ্যাল আ্যন্ড মিডিয়া উইংয়ের সহকারী পরিচালক এএসপি আল আমিন।

প্রাথমিকভাবে গ্রেফতারদের নাম প্রকাশ না করা হলেও দুপুরে কারওয়ান বাজার র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানানো হবে বলে জানান তিনি।

কয়েক হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে গত ১৪ মে পলাতক এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পি কে হালদার ভারতে গ্রেফতার হন। পশ্চিমবঙ্গ থেকে তাকে গ্রেফতার করে দেশটির অর্থ সংক্রান্ত কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা বাহিনীর এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেট (ইডি)। বাংলাদেশ থেকে পাচার করা অর্থ দিয়ে পি কে হালদার সেখানে অবৈধভাবে সম্পত্তি কিনেছেন, এমন অভিযোগের পরই তাকে গ্রেফতার করা হয়।

গত ১৪ মে ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রণালয়ের তদন্ত সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার অশোক নগরের একটি বাড়ি থেকে পি কে হালদার ও তার পাঁচ সহযোগীকে গ্রেফতার করে।

জানা যায়, বেনামে শেয়ার কিনে দেশের চারটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান দখলে নেন পি কে হালদার।

এগুলো হলো বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি (বিআইএফসি), ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস, এফএএস (ফাস) ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড এবং পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস।

এসব প্রতিষ্ঠান থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করে এবং বিভিন্ন উপায়ে তা পাচার করে দেশত্যাগ করেন পি কে হালদার। একপর্যায়ে নাম পাল্টে তিনি ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বসবাস শুরু করেন। গ্রেফতার হওয়ার আগ পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার অশোক নগরের একটি বাড়িতে আত্মগোপনে ছিলেন তিনি। সেখানে তিনি শিবশঙ্কর হালদার নামে পরিচয় দিতেন। পশ্চিমবঙ্গ থেকে ভারতীয় রেশন কার্ড, ভারতীয় ভোটার আইডি কার্ড, প্যান ও আধার কার্ডও সংগ্রহ করেন পি কে হালদার। তার অন্য সহযোগীরাও ভারতীয় এসব কার্ড জালিয়াতির মাধ্যমে সংগ্রহ করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2021 SomoyerKonthodhoni
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com