অন্য ভাষায় :
সোমবার, ০৩:০৯ অপরাহ্ন, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১০ই আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
মানব সেবায় নিয়োজিত অলাভজনক সেবা প্রদানকারী সংবাদ তথ্য প্রতিষ্ঠান।
শিরোনাম :
ভালো নির্বাচন হবে না, এমনটি ধারণা করছে আন্তর্জাতিক মহল খালেদা জিয়াকে বিদেশে নেওয়ার আবেদন প্রকাশ করলেন আইনজীবী খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে বরিশালে বিএনপির বিক্ষোভ আমিনবাজারে বিএনপির মঞ্চ ভাঙচুর, সমাবেশ স্থগিত ভিসা নীতিতে যুক্ত হবে গণমাধ্যমও : পিটার হাস বিএনপি নেতা কে এম আনোয়ার হোসেন বাদলকে দেখতে হাসপাতালে যান ডা. মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম যুক্তরাষ্ট্রের বিধিনিষেধ নিয়ে প্রতিক্রিয়া পরিস্থিতির জন্য সরকার এককভাবে দায়ী: মির্জা ফখরুল বৃহত্তর আন্দোলনের প্রাক প্রস্তুতি এই রোডমার্চ: নজরুল ইসলাম খান আবারও সিসিইউতে থাকার পর কেবিনে খালেদা জিয়া সরকারের আয়ু আর ৩০ দিন : সমমনা জোট

দ্বিতীয় দিনেও চলছে চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

সময়ের কণ্ঠধ্বনি ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২ মার্চ, ২০২৩
  • ৩৫ বার পঠিত

চিকিৎসকের ওপর হামলার প্রতিবাদে খুলনার সরকারি-বেসরকারি সব হাসপাতাল ও ক্লিনিকে দ্বিতীয় দিনের মতো চিকিৎসকদের পূর্ণদিবস কর্মবিরতি চলছে। তবে খোলা রয়েছে হাসপাতালের জরুরি বিভাগ।

গতকাল বুধবার রাতে নগরীর সাতরাস্তা মোড়ের বিএমএ ভবনে জরুরি সভা শেষে এ ঘোষণা দেন সংগঠনের জেলা সভাপতি ডা. শেখ বাহারুল আলম। ওইদিন সকাল ৬টা থেকে চিকিৎসকদের কর্মবিরতি শুরু হয়। যা আজ বৃহস্পতিবারও চলমান রয়েছে।

বিএমএ সভাপতি ডা. শেখ বাহারুল আলম বলেন, গত ২৫ ফেব্রুয়ারি নগরীর শেখপাড়া এলাকার হক নার্সিং হোমের অপারেশন থিয়েটারে ঢুকে পুলিশের সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) নাঈম (সাতক্ষীরা সদরে কর্মরত) ও তার সঙ্গীরা ডা. শেখ নিশাত আবদুল্লাহকে মারধর করেন। এছাড়া অপারেশন থিয়েটারে ভাঙচুর চালান তারা। তার মেয়ের এক মাস আগে করা অপারেশনের জটিলতার কথা বলে তারা এ হামলা চালায়। এ ঘটনায় ডা. নিশাত বাদী হয়ে গত মঙ্গলবার সোনাডাঙ্গা থানায় মামলা দায়ের করেন।

তিনি বলেন, আসামি গ্রেপ্তার না হওয়া পর্যন্ত চিকিৎসকদের কর্মবিরতি চলবে। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় শেখ আবু নাসের হাসপাতালের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।

ওই চিকিৎসকের বিরুদ্ধে অভিযুক্ত নাঈমের স্ত্রীর অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ওই নারী হয়রানির শিকার হওয়া মাত্র আইনের আশ্রয় নিতে পারত। কিন্তু সে তা নেয়নি। আসামি ও তাদের পরিবারের সদস্যরা বিএমএতে এসে মাফ চেয়েছে। তখন তারা এসব কথা বলেনি। এখন হঠাৎ করে এসব কথা বলার অর্থ হচ্ছে বিএমএর আন্দোলনকে বিতর্কিত করা। আমরা অপারেশন করার সময়ে একজন অধ্যাপককে মারধরের ঘটনার বিষয়টির প্রতিবাদ ও আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবি করছি। এ ঘটনার সঙ্গে ওই নারীর মামলার কোনো সম্পর্ক নেই। আসামি গ্রেপ্তার না হওয়া পর্যন্ত কর্মবিরতি অব্যাহত থাকবে।’

এদিকে হামলার ঘটনায় মঙ্গলবার ডা. নিশাত বাদী হয়ে এএসআই নাঈমের বিরুদ্ধে সোনাডাঙ্গা থানায় মামলা করেন। অপরদিকে, শ্লীলতাহানি ও শিশুর অঙ্গহানি করার অভিযোগ তুলে ডা. নিশাতসহ ২ জনের বিরুদ্ধে একই থানায় মামলা করেন পুলিশের এএসআই শেখ নাঈমের স্ত্রী নুসরাত আরা ময়না।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2021 SomoyerKonthodhoni
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com