এই তীব্র গরমে মানুষসহ বাড়ির পোষা প্রাণীদেরও বেহাল দশা। গরমে অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে অসুস্থ হতে পারে ঘরের পোষা প্রাণী। তাই দিনের বেলায় চেষ্টা করবেন ওদের বাড়ির ভেতরেই রাখতে, বাড়ির বাইরে
গরমকাল মানেই ত্বকের হাজারো সমস্যা। বাইরে বেরোলেই রোদে ট্যান পড়বেই। অনেকেরই ত্বক এই সময় লাল হয়ে যায়, জ্বালা করতে থাকে, চুলকায়। র্যাশ বেরোয়। আপনি যদি একটি উপাদানে এই সমস্ত সমস্যার
গরমে তাপদাহ বেড়েই চলেছে। লোডশেডিং হলে জীবনটা যেন শেষ হওয়ার দশা। এই গরমে সবার ঘরেই এসি। এসি ছাড়া যেন এক মুহূর্তও চলছে না। তবে সাময়িক আরামে থাকলেও এটি আপনার শরীরের
দেশের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে চলছে। ঘরে-বাইরে রোদ আর গরমে কোথাও যেন স্বস্তি নেই। প্রখর রোদে পথ-ঘাট সব কিছুই উত্তপ্ত। অনেকেই গরমে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। গ্রীষ্মের তাপদাহে যাদের ঘরে
তীব্র গরমে জনজীবন বিপর্যস্ত। পাশাপাশি ত্বকের অবস্থারও অবনতি হচ্ছে অনেকের। এজন্য এসময় নিতে হবে ত্বকের বিশেষ যত্ন। চলুন দেখে নিই কিভাবে এই গরমেও কিছু প্রসাধনী ব্যবহারের মাধ্যমে ত্বক ভালো রাখবেন।
কড়া রোদ থেকে ফিরেই ফ্রিজের ঠান্ডা পানি খেয়ে ফেলার অভ্যাস অনেকেরই আছে। আর এই অভ্যাসের জন্য সমস্যাতেও পড়তে হয় মাঝেমধ্যে। সর্দি-কাশিতে কাবু হয়ে পড়েন কেউ কেউ! তবে কি ঠান্ডা পানি
তীব্র গরমে বিপর্যস্ত জনজীবন। এ সময় শরীর থেকে অতিরিক্ত পানি ঘাম হয়ে বের হয়। এতে শরীরে সোডিয়াম ও পটাশিয়ামের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়।ফলে শরীরে অস্বস্তি, ক্লান্তির মতো একাধিক উপসর্গ দেখা
গরমের সময় শুরু হয়েছে। এখন সময় এসেছে আমাদের খাবারের তালিকা ও জীবনযাপনের ধরনে পরিবর্তন আনার। তাপমাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে আমাদের এমন খাবার খাওয়া উচিত যেগুলো শরীরকে ঠান্ডা এবং হাইড্রেটেড রাখে।
ঈদের দিন অতিথি আসবে এমনটাই স্বাভাবিক। অতিথিদের আপ্যায়ন করতে গেলে খাবারের টেবিলের সজ্জায় বাড়তি মনোযোগ দেওয়া চাই। কারণ ঈদে নানা পদের খাবার সাজানো হয় টেবিলে। সেটা গুছিয়ে রাখতে পারলে অতিথিরা সব পদই
ঈদের আগের দিন প্রস্তুতিটা ভালোমতো সেরে নেওয়া জরুরি। এই দিনটিতেই রমজানের মাসভর ক্লান্তি দূর করার সুযোগ না দিয়েই ব্যস্ত দিন এসে হাজির হওয়ার ঘোষণা দেয়। আকাশে চাঁদ দেখার সঙ্গে সঙ্গেই সবাই