প্রাচীনকাল থেকেই রূপচর্চা ও সৌন্দর্য রক্ষায় বিভিন্ন রকমের তেলের ব্যবহারের প্রচলন রয়েছে। একেক রকমের তেলে রয়েছে একেক রকমের গুণাগুণ। তেল ত্বকের কোষের ভেতরে খুব দ্রুত মিশে ভেতর থেকে রুক্ষতা দূর
অ্যালোভেরাকে বলা হয় জাদুকরী ভেষজ। এটি স্বাস্থ্যের জন্য যেমন ভালো, তেমনি উপকারী ত্বকের জন্যও। এই গরমে ত্বকের যত্নে অ্যালোভেরা ব্যবহার করলে ঠান্ডা থাকবে ত্বক। এছাড়া ত্বক উজ্জ্বল করার পাশাপাশি ব্রণের
প্রত্যেক মানুষের শরীরে ক্যালসিয়াম প্রয়োজন। ক্যালসিয়ামের অভাবে হাড় ক্ষয়ের সমস্যা দেখা দেয়। আমাদের শরীরে যে হাড় তৈরি হয়, তার ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি হয় ২০-৩০ বছর পর্যন্ত। বয়স বাড়ছে মানেই হাড়ে
আমাদের কাছে অতি পরিচিত একটি সমস্যা হচ্ছে মেদ। বিশেষ করে বর্তমানে লকডাউনের সময়ে ঘরে থেকে মেদ বেড়ে যাওয়ার সমস্যা দেখা যাচ্ছে আরও বেশি। মেদের কারণে বিরক্ত লাগার পাশাপাশি দেখা দিতে
শীতকাল এলেই পা ফাটার সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। পালৃঅরে গিয়ে বা বাড়িতে—শীতকালে পেডিকিওর না করলে পা ফাটার সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া মুশকিল। অনেকেই গরম পানিতে শ্যাম্পু বা গায়ে মাখার তরল সাবান
শীতকালটি অন্য সব ঋতু থেকে আলাদা। শীতকালে ত্বকের মতো আপনার চুলেরও যথেষ্ট পরিমাণে আর্দ্রতা প্রয়োজন, কারণ এটিই আপনার চুল শুকনো এবং ভঙুর হতে বাধা দেয়। এছাড়াও রয়েছে কয়েকটি অযাচিত ঝামেলা,
কফি এবং চা শারীরিক ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে, পাশাপাশি মনকেও করে চাঙ্গা। অনেকের হয়তো দিন শুরু হয় এককাপ চা অথবা কফি পান করে। তবে গর্ভাবস্থায় কফি খাওয়া নিরাপদ কি
বর্তমান লাইফস্টাইল এমন হয়েছে যে সকলের শরীরে লক্ষ্য করা যায় বাড়তি ওজন। কারণ বেশিরভাগ মানুষেরই রোজ নিয়ম করে বাইরে খাওয়া হয় যাতে থাকে অতিরিক্ত তেল মসলা। খাওয়া অনুযায়ী আবার শরীরিক
ঠান্ডার দিনে একটু গরম খাবার খেতে কার না ভালো লাগে? আর খাবারের তালিকায় যদি থাকে গরম গরম স্যুপ তাহলে তো কথাই নেই। স্যুপের মধ্যে সবসময় যে মাংস কিংবা ডিম দিতেই
যেকোনো ভর্তাই হোক না কেন, সরিষার তেল ছাড়া যেন অসম্ভব। এছাড়া সরিষার তেলের ডিম ভাজা, মুড়ি মাখানো যেন অমৃত। সরিষার তেল খাওয়া খুবই স্বাস্থ্যকর। এর পাশাপাশি শরীরে সরিষার তেল ব্যবহারেরও