গত কয়েকদিন ধরে দেশের বেশ কিছু অঞ্চলে টানা বৃষ্টির কারণে কমেছে তাপমাত্রার দাপট। এমন পরিস্থিতিতে বজ্রসহ বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, মৌসুমি বায়ু
গত কয়েক দিন ধরে রাজধানীসহ দেশের প্রায় সব এলাকায় টানা বৃষ্টি হচ্ছে। কোথাও কোথাও ভারী বৃষ্টিতে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। দেখা দিয়েছে বন্যা পরিস্থিতিও। ভোগান্তিতে পড়েছে লাখ লাখ মানুষ। এই অবস্থায়
রাজধানীসহ সারাদেশে ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে। যার ফলে মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে। এদিকে পটুয়াখালীর পুরো উপকূলজুড়ে অতি ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু সক্রিয়তার কারণে সমুদ্রের সব মাছ ধরার ট্রলার ও
দেশের তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণ হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। একই সঙ্গে পাহাড় ধসের আশঙ্কা করছে সংস্থাটি। সোমবার সকাল ১০টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার জন্য দেওয়া ভারি বৃষ্টিপাতের সতর্কবার্তায়
দুপুর ১টার মধ্যে দেশের সাত অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। আজ শনিবার আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক
দেশের সাতটি অঞ্চলের ওপর দিয়ে আজ দুপুরের মধ্যে দমকা হাওয়াসহ ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে সতর্ক করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। ঝড়ের গতিবেগ সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত উঠতে পারে। আজ বুধবার দুপুরে
দেশের সাত জেলার ওপর দিয়ে আজ দুপুরের মধ্যে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ শনিবার ভোর ৫টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরের জন্য দেওয়া
দেশের ৯ জেলায় আজ দুপুরের মধ্যে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়সহ বৃষ্টি হতে পারে বলে আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ অবস্থায় এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। রবিবার ভোর
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সে সঙ্গে মাছ ধরার ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থাকতে বলা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৭ জুন) আবহাওয়াবিদ
পবিত্র ঈদুল আজহা উদ্যাপন হবে শনিবার (৭ জুন)। এদিন দেশের বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। সেইসঙ্গে তাপমাত্রা বাড়তে পারে বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি। তবে এই বৃষ্টির