অন্য ভাষায় :
সোমবার, ০৩:১০ অপরাহ্ন, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১০ই আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
মানব সেবায় নিয়োজিত অলাভজনক সেবা প্রদানকারী সংবাদ তথ্য প্রতিষ্ঠান।
শিরোনাম :
সংবাদ সম্মেলনে নাজমুল হোসেন, ‘সবাই বলে বাবা হওয়ার পর আমার ভাগ্য বদলেছে’ ভালো নির্বাচন হবে না, এমনটি ধারণা করছে আন্তর্জাতিক মহল খালেদা জিয়াকে বিদেশে নেওয়ার আবেদন প্রকাশ করলেন আইনজীবী খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে বরিশালে বিএনপির বিক্ষোভ আমিনবাজারে বিএনপির মঞ্চ ভাঙচুর, সমাবেশ স্থগিত ভিসা নীতিতে যুক্ত হবে গণমাধ্যমও : পিটার হাস বিএনপি নেতা কে এম আনোয়ার হোসেন বাদলকে দেখতে হাসপাতালে যান ডা. মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম যুক্তরাষ্ট্রের বিধিনিষেধ নিয়ে প্রতিক্রিয়া পরিস্থিতির জন্য সরকার এককভাবে দায়ী: মির্জা ফখরুল বৃহত্তর আন্দোলনের প্রাক প্রস্তুতি এই রোডমার্চ: নজরুল ইসলাম খান আবারও সিসিইউতে থাকার পর কেবিনে খালেদা জিয়া

আরও কিছুদিন হাসপাতালে থাকতে হবে খালেদা জিয়াকে: ব্যক্তিগত চিকিৎসক

সময়ের কন্ঠধ্বনি ডেস্কঃ
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৩
  • ৬ বার পঠিত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ১৮ দিন ধরে ঢাকায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন আজ প্রথম আলোকে জানিয়েছেন, খালেদা জিয়াকে হাসপাতাল থেকে বাসায় নেওয়ার মতো তাঁর শারীরিক পরিস্থিতি এখনো হয়নি। তাঁকে আরও কিছুদিন হাসপাতালে থাকতে হবে।

৯ আগস্ট স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেই থেকে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, ‘খালেদা জিয়ার নানা শারীরিক জটিলতার কিছুটা উন্নতি হয়েছে, তবে সেটাকে ভালো বলা যাবে না। এখনো হাসপাতালে তাঁকে আরও নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা প্রয়োজন বলে চিকিৎসকেরা মনে করছেন। সে কারণে তাঁকে আরও কিছুদিন হাসপাতালে থাকতে হবে।

তবে খালেদা জিয়াকে এখনো ঠিক কত দিন হাসপাতালে থাকতে হবে, সেটি এ মুহূর্তে সুনির্দিষ্ট করে বলতে পারছেন না চিকিৎসকেরা।

এর আগেও গত ১৩ জুন রাতে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। সে সময় পাঁচ দিন পর তিনি বাসায় ফেরেন।

এর আগে গত বছরের জুনে খালেদা জিয়ার অ্যানজিওগ্রাম করা হলে তাঁর হৃদ্‌যন্ত্রে তিনটি ব্লক ধরা পড়ে। এর একটিতে রিং পরানো হয়।

খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, লিভার ও হৃদ্‌রোগে ভুগছেন। তাঁর পরিপাকতন্ত্রে রক্তক্ষরণ ও লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হওয়ার কথা জানিয়েছিলেন মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকেরা।

২০২১ সালের এপ্রিলে কোভিডে আক্রান্ত হওয়ার পর থেকে কয়েকবার নানা অসুস্থতার কারণে তাঁকে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়েছে।

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়ার পাঁচ বছরের সাজা হয়। সেদিন থেকে তিনি কারাবন্দী হন। পরে হাইকোর্টে এ সাজা বেড়ে ১০ বছর হয়।

এরপর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়ার আরও সাত বছরের সাজা হয়।

২০২০ সালের মার্চে দেশে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা দিলে পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সরকার খালেদা জিয়ার দণ্ড ছয় মাসের জন্য স্থগিত করে। সেই থেকে তিনি গুলশানের বাড়িতে রয়েছেন।

প্রতি ছয় মাস পরপর সরকার তাঁর মুক্তির মেয়াদ বাড়াচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2021 SomoyerKonthodhoni
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com