এই গরমে সুস্থ থাকাটাই এখন চ্যালেঞ্জের। এ সময় অনেকেই শারীরিক বিভিন্ন সমস্যায় বিশেষ করে দূর্বলতা, ক্লান্তি ও মাথা ঘোরার মতো লক্ষণে ভুগছেন। শুধু গরমের কারণে নয়, শরীরে আয়রনের অভাবে ক্লান্তি,
তেতো হলেও অনেকের প্রিয় সবজি করলা। ভাজি বা ভর্তা করলার কদর অনেক। করলা রুচিবর্ধক সবজি। করলার ঔষধি গুণের কথা বলে শেষ করা যাবে না। নিয়মিত করলা খেলে রোগবালাই দূরে পালাবে।
চোখের পুষ্টি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য রক্তনালিপূর্ণ একটি স্তর বা লেয়ার আছে। এটির নাম ইউভিয়া বা ভাসকুলার কোর্ট। আর চোখের মধ্যস্তরকে বলা হয়ে থাকে ইউভিয়া। ইউভিয়া এবং এটির চারপাশের টিস্যুগুলোয় যে
নানান পদের ডাল, মাংস ও বিভিন্ন রকমের মশলার সংমিশ্রণে তৈরি করা হয় এ খাবারটি। খেতে সুস্বাদু হওয়ায় মধ্যবিত্ত থেকে উচ্চবিত্ত সব শ্রেণির মানুষের কাছে রয়েছে এ খাবারটির সমান কদর। নানান
পবিত্র রমজান মাসে আমাদের সবারই উচিত একটু পুষ্টিকর খাবার দিয়ে ইফতার করা। কারণ সারাদিন রোজা রাখায় আমাদের দেহে ক্লান্তি চলে আসে। ইফতারিতে সুস্বাদু খাবার ক্লান্তি দূর করে সতেজতা ফিরিয়ে আনে।
সারাদিন রোজা রেখে তৃষ্ণা মেটাতে প্রয়োজন পানি ও পানীয়। ইফতারে বিভিন্ন ধরনের শরবত ও পানীয় খেতে পছন্দ করে সবাই। কিন্তু সেগুলো স্বাস্থ্যসম্মত কি না এ ব্যাপারেও খেয়াল রাখা উচিত। সুস্বাদু
একটু পরিশ্রম করলেই শুরু হয় পায়ের যন্ত্রণা, কোমর বা হাঁটুর ব্যথা। আপনি মনে করেতে পারেন বাতের ব্যথা। কিন্তু সব ব্যথাই বাতের নয়। শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব হলেও এই পরিস্থিতির শিকার হতে পারেন
সারাদিন রোজা রেখে ইফতারের সময় অনেককিছু খেতে ইচ্ছা করে। কিন্তু, ইচ্ছা করলেই কি আর সবকিছু খাওয়া উচিত! এমন অনেক খাবার থাকে যেগুলো আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। বিশেষ করে ভাজাপোড়া বা
রমজান মাস মুসলমানদের জন্য বিশেষ একটি মাস। মুসলমানদের ওপর এই মাসে রোজা রাখা ফরজ। গর্ভাবস্থায় রোজা রাখা যাবে কি না—এ নিয়ে অনেক হবু মা দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগে থাকেন। গর্ভস্থ শিশুর মেধা
স্বাদ এবং স্বাস্থ্যগুণে মাছ, গোশতকে পাল্লা দিতে পারে একমাত্র ডিম। শরীরের খেয়াল রাখতে ডিমের জুড়ি মেলা ভার। ত্বকের যত্নেও ডিম অনবদ্য। বাজারে গেলে অবশ্য দু’রঙা ডিম পাওয়া যায়। সাদা এবং বাদামি।