কেবল চোখ দেখেই নির্ণয় করা যায় কোনো কোনো রোগ। চোখের সাদা অংশ লাল হলে, পানি পড়লে, প্রদাহ হলে তার নাম চোখ ওঠা বা কনজাংটিভাইটিস রোগ। এই রোগে আমাদের চোখের পাতার
যাপিতজীবন এবং জীবিকার সন্ধানে মানুষকে প্রতিনিয়ত নানাভাবে ব্যস্ত থাকতে হয়, নানা ধরনের কাজের মাঝে বিভিন্নভাবে নড়াচড়া করতে হয়। দিন ও রাতে বহুবার বিভিন্নভাবে দেহভঙ্গি পরিবর্তন করতে হয়। এগুলো আমাদের মেরুদণ্ডে
ফল শরীর সুস্থ ও সবল রাখতে সহায়তা করে। পুষ্টিবিদরা বলেন, রোজ অন্তত একটি করে ফল খাওয়া প্রয়োজন। এতে শরীরের পাশাপাশি ত্বকও সুস্থ থাকে। ফলে থাকা নানা পুষ্টিগুণ অনেক শারীরিক সমস্যার
মানুষমাত্রই জীবনের কোনো না কোনো এক সময় ঘাড়ব্যথায় ভুগে থাকেন। কারণ ঘাড়ে ব্যথা হওয়ার নির্দিষ্ট কোনো কারণ নেই। যে কোনো কারণেই ঘাড়ে ব্যথা হতে পারে। আবার এ ব্যথা হতে পারে
তীব্র শীতে গ্রামগঞ্জে মানুষ প্রায় কাবু হয়ে পড়েছে। শীতকালে এমনিতেই বাতাসের আর্দ্রতা কমে যায়, ফলে বায়ুম-ল ত্বক থেকে পানি শুষে নেয়। তাতে ত্বক, ঠোঁট ও পায়ের তালু ফেটে যায়। মানবদেহের
মানুষ যখন সুস্থ থাকেন, তখন তার হৃদযন্ত্র প্রতিমিনিটে ৫ থেকে ৬ লিটার রক্ত পুরো দেহে সঞ্চালন করে। আর এ রক্ত ধমনিগুলোর মাধ্যমে দেহের সব কোষের ভেতরে পৌঁছে যায় এবং অক্সিজেন
শীতকালে শরীরে ব্যথা হওয়ার কথা শোনা যায়। ঘাড়েও অনেকে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব করে। কোনো কোনো সময় তীব্র ব্যথার সঙ্গে যুক্ত হয় হাতের আঙুলে ঝিনঝিন অনুভূতি। এমনটি হলে এটি সার্ভাইক্যাল স্পনডাইলোসিস।
ক্যানসারের চিকিৎসা না করলে এটি একস্থান থেকে অন্যস্থানে ছড়িয়ে পড়ে। সাম্প্রতিক একটি গবেষণায় ক্যানসার ছড়ানো প্রতিরোধে বেশ আশাপ্রদায়ক ফল পাওয়া গেছে। ইসরাইলি গবেষকদের দ্বারা পরিচালিত ও ক্যানসার রিসার্চে প্রকাশিত গবেষণাটি
শীতে নানা উৎসবে খাওয়া-দাওয়া লেগেই থাকে। এ কারণে গ্যাস, বদহজমের সমস্যাও বাড়ে। আবার বেশিক্ষণ গরম পোশাক পরে থাকায় পেট গরমের মতো সমস্যাও দেখা দেয়। অনেকেই এ সময় কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভোগেন।
হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতা কম না বেশি, তা নির্ভর করে রক্তের গ্রুপের (ব্লাডগ্রুপ) ওপরে। এমনকি রক্তের গ্রুপ থেকে ভবিষ্যতের রোগ সম্পর্কেও ধারণা পাওয়া যায়। গবেষণা বলছে, রক্তের গ্রুপ হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁঁকির