সারাদেশে আরো তিন দিন বা ৭২ ঘণ্টা হিট অ্যালার্ট জারি করেছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদফতর। রোববার (২৮ এপ্রিল) আবহাওয়াবিদ মো: হাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, দেশের উপর
চুয়াডাঙ্গায় ১৬ দিন ধরে অব্যাহত রয়েছে তীব্র থেকে অতি তীব্র তাপমাত্রা। বাতাসে বইছে আগুনের হল্কা। আজ শনিবার এ জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্র রেকর্ড করা হয়েছে ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। চলতি
গরমে পুড়ছে সারাদেশ। বইছে তীব্র তাপপ্রবাহ। সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড ভাঙছে প্রায় প্রতিদিনই। কিন্তু স্বস্তির বৃষ্টির দেখা নেই। এর মাঝেই তাপমাত্রা আরও বাড়ার আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ শনিবার দিনের তাপমাত্রা
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সীমান্তবর্তী জেলা চুয়াডাঙ্গায় প্রায় প্রতিদিনই দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড হচ্ছে। বৈশাখের প্রথম দিন থেকেই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা। কখনো মৃদু, কখনো মাঝারি এবং কখনো তীব্র থেকে অতি
আবহাওয়া অধিদফতর নতুন করে তাপ প্রবাহের সতর্কবার্তা বা ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি করে বলেছে, দেশের ওপর দিয়ে চলমান তাপ প্রবাহ বৃহস্পতিবার থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে। দেশে চলতি মৌসুমে
সারাদেশে বিরাজমান তাপপ্রবাহ পরিস্থিতির পরিবর্তন না হওয়ায় আজ বৃহস্পতিবার থেকে ৭২ ঘণ্টা ফের ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার আবহাওয়াবিদ মো. শাহিনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক তাপপ্রবাহ নিয়ে জারি করা
বেশ কিছুদিন ধরেই দুর্বিসহ গরমে নাজেহাল অবস্থা দেশের অধিকাংশ এলাকার মানুষের। গরমের পাশাপাশি আরেক দুশ্চিন্তার বিষয় এখন মাত্রাতিরিক্ত পর্যায়ের অতিবেগুনি রশ্মি। প্রতি বছরই এই মৌসুমে অতিবেগুনি রশ্মির তীব্রতা বিপজ্জনক মাত্রায়
ঢাকাসহ দেশের চারটি অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। মঙ্গলবার দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেয়া আবহাওয়ার
এবারের মতো গরম আমি আগে দেখিনি। রোদে গেলে মনে হচ্ছে গায়ের চামড়া পুড়ে যাচ্ছে”, বলছিলেন ঢাকার একজন রিকশাচালক মোহাম্মদ মিঠুন। ২৭ বছর বয়সী মিঠুন পাঁচ বছরেরও বেশি সময় ধরে রিকশা
বাংলাদেশে ভয়াবহ তাপদাহের সৃষ্টি হয়েছে। প্রতিবেশী পশ্চিমবঙ্গেও একই অবস্থা। কিন্তু এই অবস্থা শুধু এখানকারই না। এই অবস্থা গোটা এশিয়াজুড়ে, বিশেষ করে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াজুড়ে। চলতি মাসের শুরু থেকেই দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া জুড়ে