ঋতুরাজের আগমনে নিষ্পত্র শাখায় এখন নবীন কিশলয়। অজস্র পলাশ, শিমুল, কৃষ্ণচূড়ার রক্তিম আভায় বৃক্ষরাজি হয়ে উঠেছে আগুনরঙা। তার আঁচ লেগেছে মনেও। সেই আঁচ আরও বাড়িয়ে দিয়েছে ভালোবাসা দিবস আর সনাতন  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       স্বাগতম ২০২৪। নতুন বছর, নতুন পথ চলা, নতুন আশা, নতুন স্বপ্ন ও নতুন শুরু। ঘণ্টা, দিন, সপ্তাহ, মাস ও বছর কেটে গেছে আমাদের জীবন থেকে। পেছনের বছর আর কোনোদিন ফিরে  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       বরিশালের গৌরনদী উপজেলার পালরদি গ্রামের বাসিন্দা এসএম আলী হোসেন ও মোসম্মৎ মাহমুদা জাহানের কণ্যা এবং বহুল প্রচারিত নিউজ পোর্টাল সময়ের কণ্ঠধ্বনির সম্পাদক ও প্রকাশক লায়ন এসএম দিদার সরদার ও সময়ের  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       হরেক রকমের উপহারে, আলোতে, গানে গানে শীতের চাদর মুড়িয়ে প্রতি বছরের মতো এবারও দরজায় কড়া নেড়েছে বড়দিন। এ বছরও সান্তা ক্লজ আর ক্রিসমাস ট্রির সঙ্গে কেক-মিষ্টির আড়ম্বরে ডিসেম্বর মাসে উদযাপিত  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ২৪৫২ মিটার ওপরে অবস্থিত এই ভ্যালি, যা তার প্রাকৃতিক পরিবেশ এবং উদ্ভিদ ও প্রাণিজগতের জন্য বিখ্যাত। শোনা যায় এই ভ্যালিতে যে ফুল ফোটে তা নাকি অন্য কোথাও  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       দরজায় কড়া নাড়ছে শীত। রাতের ঘন কুয়াশা আর ভোরে ঘাসের ডগায় শিশির বিন্দু জানান দিচ্ছে শীতের আগমনী বার্তা। শিবচর উপজেলায় রাত থেকে সকাল পর্যন্ত অনুভূত হতে শুরু করেছে শীতের পরশ।  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       ‘শিউলি ফুল, শিউলি ফুল, কেমন ভুল, এমন ভুল, রাতের বায় কোন মায়ায় আনিল হায় বনছায়ায়, ভোরবেলায় বারে বারেই ফিরিবারে হলি ব্যাকুল’- শিউলি ফুলের রূপে মুগ্ধ হয়ে লিখেছিলেন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       শেষ বয়সে পিতা মাতার আশ্রয় যদি হয় বৃদ্ধাশ্রমে! অবশেষে বৃদ্ধাশ্রমেই আশ্রয় হলো জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আব্দুল আউয়ালের। তিন সন্তানের মধ্যে মেয়ে সবার বড়, নাম রেজিনা ইয়াছমিন আমেরিকা প্রবাসী। বড় ছেলে  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       ইসলাম হল সেই দ্বীন (ধর্ম ও জীবন বিধান) যা আল্লাহ কর্তৃক মানব জাতির জন্য প্রথম মানব হযরত আদম (আঃ)-এর সময় থেকে পৃথিবীর শেষ দিন পর্যন্ত নির্ধারিত। কুরআনের ভাষায়, “আল্লাহর কাছে  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       বৃক্ষ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা জানা, অজানা, বৈজ্ঞানিক তথ্য দেওয়ার কাজ করেন বলে অনেকেই তাকে সম্বোধন করেন বৃক্ষবন্ধু, বৃক্ষপ্রেমী এবং বৃক্ষমানব বলে। বলছিলেন- ‘একজন মনোবিজ্ঞানী বলেছিলেন ‘রবীন্দ্রনাথ সারাজীবন বেঁচে ছিলেন।’