অন্য ভাষায় :
শুক্রবার, ০৩:১৮ অপরাহ্ন, ১০ মে ২০২৪, ২৭শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
মানব সেবায় নিয়োজিত অলাভজনক সেবা প্রদানকারী সংবাদ তথ্য প্রতিষ্ঠান।
শিরোনাম :
কোরবানির ঈদের আগে মসলার বাজারে উত্তাপ ইসরাইল সংশ্লিষ্ট জাহাজে আটক সেই পাঁচ ভারতীয় নাবিককে মুক্তি দিল ইরান শাহ আমানতে বিমানের জরুরি অবতরণ, অল্পের জন্য বাঁচলেন ১৫৮ আরোহী রাজবন্দীর নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশ আজ টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক দেশের যেসব অঞ্চলে রাতেই হতে পারে ঝড় এসওইগুলোকে শেয়ার বাজারে তালিকাভুক্ত করতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ হামাসের কায়রো ত্যাগ, যুদ্ধবিরতি চুক্তি মানবে না ইসরাইল! চট্টগ্রামে বিধ্বস্ত ইয়াক-১৩০ বিমান সম্পর্কে যা জানা গেছে, আগেও ঘটেছিল দুর্ঘটনা

কাঁচা মরিচের কেজি ১২ টাকা

সময়ের কণ্ঠধ্বনি ডেস্ক:
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ৮৫ বার পঠিত

পাইকারি বাজারে গত দুই সপ্তাহ আগে কাঁচা মরিচের কেজি বিক্রি হয়েছে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা। সেই কাঁচা মরিচ বগুড়ার আদমদীঘির পাইকারি বাজারে দুই সপ্তাহের ব্যবধানে নেমে এসেছে ১২ টাকা কেজিতে।

আজ বুধবার সকালে আদমদীঘির সদর, উপজেলার ছাতিয়ানগ্রাম ও সান্তাহার বাজারসহ বিভিন্ন হাটবাজারে খুচরা ১৫ টাকা কেজিতে কাঁচা মরিচ বিক্রি হয়েছে।

উপজেলার কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় প্রায় ৩৫০ বিঘা জমিতে মরিচ চাষ করা হয়েছে। গত বছরের তুলনায় এবার মরিচ চাষের পরিমাণ কিছুটা বেশি। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে তাল মিলিয়ে পাইকারি বাজারে কাঁচা মরিচের দামও বৃদ্ধি করা হয়েছিল। কিন্তু এখন পাইকারি বাজারে ১২ টাকা ও খুচরা বাজারে ১৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে মরিচ।

কাঁচা মরিচ বিক্রি করতে আসা আবু সাঈদ জানান, তিনি ১২ টাকা কেজি দরে কাঁচা মরিচ বিক্রি করেছেন।

কাঁচা মরিচ পাইকারি ব্যবসায়ী মনোয়ার হোসেন বলেন, ‘বাজারে আমদানি বেশি হওয়ায় দাম কমেছে। কাঁচা মরিচ পঁচনশীল। তাই মরিচের দরপতন হয়েছে।’

মরিচ চাষি বেলাল হোসেন বলেন, প্রতি বিঘা জমিতে মরিচ চাষের জন্য প্রায় ২৫-৩০ হাজার টাকা খরচ হয়ে থাকে। হঠাৎ পাইকারি বাজারে ১২ টাকা কেজিতে বিক্রি করে উৎপাদন খরচ তোলা সম্ভব হচ্ছে না। এখন ক্ষেত থেকে প্রতিকেজি মরিচ তুলতে ৫ টাকা শ্রমিকের মজুরি দিতে হচ্ছে।

মরিচ ক্রেতা ফজলুল হক বলেন, ‘আজ সকালে খুচরা বাজারে ১৫ টাকা কেজি দরে মরিচ কিনেছি, যা গতকাল সোমবার ৩০ টাকা কেজি বিক্রি হয়েছে।’

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মিঠু চন্দ্র অধিকারী বলেন, উপজেলায় ছয়টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা রয়েছে। এর মধ্যে বেশিরভাগ মরিচ চাষ হয় ইউনিয়ন এলাকাগুলোতে। সার্বক্ষণিক কৃষকের পাশে ছিল কৃষি বিভাগ। ফলে এবার মরিচের ফলনও ভালো হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2021 SomoyerKonthodhoni
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com